গ্রীষ্মের পোশাকগুলোকে ফ্যাশনেবল করার এখনি সময়
সারা বছর যে-পোশাকগুলো পরা হয় বিশেষ করে গরমের সময় চাইলে শীতে ওই পোশাকগুলো শীতেও কাজে লাগানো সম্ভব। শীতে গরমের পোশাকগুলো পরার একটি সহজ বুদ্ধি হলো একাধিক পোশাকের সমন্বয়। যেমন জিন্সের উপর টি-শার্ট এবং উপরে শার্ট বা হুডি পরলেই শীতে আরাম পাওয়া যাবে।![]() |
গ্রীষ্মের পোশাকগুলোকে ফ্যাশনেবল করার এখনি সময় |
* খাটো পোশাক বা স্কার্টের সঙ্গে লেগিংস বা জ্যাগিংস পরে নিলেই পা রেহাই পাবে ঠান্ডা থেকে।
* ম্যাক্সি স্টাইল ড্রেস বা গাউন পরলে পায়ে সরাসরি বাতাস লাগবে না। উপরে রং মিলিয়ে পরতে পারেন কোট বা ব্লেজার।
* ভালোমানের উঁচু গলার বা গলাবন্ধ সোয়েটারের সঙ্গে স্কার্ট বা লম্বা জামা পরে নিলেই তা শীতের পোশাক হয়ে যাবে।
* গরমের মৌসুমের ঢোলাঢালা বা পাতলা প্যান্টের নিচে লম্বা মোজা বা জেগিংস পরে উপরে পরতে পারেন গলাবন্ধ সোয়েটার এবং কোট বা জ্যাকেট।
* বিভিন্ন রংয়ের প্রিন্টের পোশাকের সঙ্গে এক রঙা লেগিংস আর সোয়েটার বা কোট দারুণ মানিয়ে যাবে শীতের মৌসুমে।
* শার্ট বা ফুল হাতা টি-শার্টের ভিতর পরতে পারেন বডি ওয়ার্মার। এ-ধরনের পোশাকগুলো উষ্ণতা দেয় এবং বেশি ভারিও হয় না, তাই বেশ আরামদায়ক।
* শাড়ির সঙ্গে সাধারণ ব্লাউজ সরিয়ে পরুন হাই নেক স্কিনি টি শার্ট। অথবা ফুলহাতা ক্রপটপ। আঁচল পিন করে উপরে পরতে পারেন ব্লেজার। অথবা দেশিয় ধাঁচ ধরে রাখতে চাইলে শাল বা চাদর জড়িয়ে নিতে পারেন।
শীতে তাই প্রিয় পোশাকগুলো তুলে না রেখে সেগুলোকে কিছুটা বুদ্ধি খাটিয়ে ফ্যাশনেবলভাবে তুলে ধরা যেতে পারে সহজেই। এই মৌসুমে উজ্জ্বল রং আর প্রিন্টকে প্রাধান্য দিতে পারেন। কারণ কুয়াশাঢাকা দিনগুলোতে রঙিন রংগুলোই আলাদা সৌন্দর্য যুক্ত করবে আপনার শীতের সাজে।
মন্তব্যসমূহ