শাড়িতে ফ্যাশনেবল ও মার্জিত
আমাদের দেশের রমণীদের পছন্দের তালিকায় এখনো প্রধান পোশাক হিসেবে আছে শাড়ি। শাড়িতে আভিজাত্য আর রকমভেদের যেন শেষ নেই। কটন, তাঁত, সিল্ক, জামদানি, টাঙ্গাইল, শিফন আরও কত কি। বিয়ে, গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত কিংবা অফিসিয়াল মিটিং যেন শাড়ি ছাড়া বেমানান। এখন কর্মক্ষেত্রেও পরতে পারেন শাড়ি। যা আপনাকে এনে দিবে কর্পরেট এবং মার্জিত লুক।![]() |
শাড়িতে ফ্যাশনেবল ও মার্জিত |
* অফিস বা কর্মক্ষেত্রে প্রতিদিনের জন্য কটন, কটন সিল্ক কিংবা তাঁত শাড়ি খুব আরামদায়ক।
* অফিসের কোনো স্পেশাল মুহূর্তে একটু আলাদা দেখার জন্য হালকা কাজের কোনো শাড়ি পরতে পারেন। এটি আপনার প্রতিদিনের শাড়ি পরার একঘেয়েমি কাটিয়ে আপনার লুকে এনে দেবে নতুনত্ব। * শাড়ি সব সময়ই ফরমাল পোশাক হিসেবে ধরা হয়। অফিসের কোনো মিটিং কিংবা দেশের বাইরে কোনো অফিসিয়াল কাজে আপনি অনায়াসেই শাড়ি পরতে পারেন। এর জন্য পছন্দসই হালকা রঙের কোনো শাড়ি পরে নিন, সবার চেয়ে আলাদা এবং র্ট্যাডিশনাল দেখাবে।
* গ্রীষ্মকালের জন্য শাড়ি খুব আরামদায়ক একটি পোশাক। গ্রীষ্মকালে শিফন কিংবা কটনের শাড়ি এবং শীতে সিল্কের শাড়ি আপনাকে আরামের সঙ্গে দেবে পরিপূর্ণতা।
* যারা বাইরে কাজ করেন তাদের জন্য সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বিবাহিত মেয়েরা সংসার ও অফিস, দুটো সামাল দিতে হিমশিম খেয়ে যান। তাদের জন্য শাড়ি সময় বাঁচায় এবং অতিরিক্ত ঝামেলার হাত থেকে মুক্তি দেয়।
* আপনি যদি খুব চিকন হন কিংবা একটু মোটা, শাড়ির সঙ্গে আপনাকে ফিটনেস নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। এটি আপনার আলমারিতেও বেশি জায়গা নেবে না।
* প্রতিটি শাড়িরই কিন্তু একটা গল্প থাকে। অফিসের কোনো পার্টি অথবা কলিগের জন্মদিনে গেলে কেউ হয়তো বলতে পারে আপনার শাড়িটা খুব সুন্দর বা আজ আপনাকে শাড়িতে খুব মানিয়েছে।অথবা শাড়িটা কোথা থেকে কিনেছেন। এমন সব কথায় আপনাকে করে দেবে অপরিচিত কারও সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ। এছাড়া নিয়মিত অফিসে শাড়ি পরলে আপনি নিজেই একটি র্ব্যান্ড হিসেবে আপনার কলিগদের কাছে পরিচিতি পাবেন।
মন্তব্যসমূহ