সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার বানানোর সহজ রেসিপি

জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার বানানোর সহজ রেসিপি

উপকরনঃ
=====  
১। জলপাইঃ ১কেজি
২। সরিষার তেলঃ ১/৪কাপ
৩।
গুড়ঃ ১/২ কেজি
৪। গোটা ধনেঃ ১ টেবিলচামচ
৫। পাচফোড়নঃ ১ টেবিলচামচ
৬। গোটা সরিষাঃ ১ টেবিলচামচ
৭। রসুনের কোয়াঃ ৫ টি
৮। আস্ত শুকনো মরিচঃ ৬টি
৯। ভিনেগারঃ ১/৪কাপ
১০। লবন পরিমান মত
জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার (ছবিঃ সংগৃহীত )
চিত্রঃ জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার (ছবিঃ সংগৃহীত )

প্রস্তুত প্রনালীঃ 
=======
কাচা জলপাই ভালোমতো ধুয়ে  ফুটন্ত গরম পানিতে দিয়ে সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। সিদ্ধ হলে নামিয়ে ঠান্ডা করে  ভর্তা করে নিন।
তাওয়াতে পাচফোড়ন, গোটা সরিষা, গোটা ধনে, আস্ত শুকনো মরিচ দিয়ে টেলে নিয়ে গুড়ো করে নিন। কইড়াইতে তেল দিয়ে গরম করে বিচিসহ ভর্তা করা জলপাই দিন। এরপরে লবন, গুড়ো মশলা, রসুনের কোয়া, গুড় দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। অল্প আচে আরো কিছুক্ষণ নেড়ে পানি শুকিয়ে নিন। ভিনেগার দিয়ে আরো ৫ মিনিট কষিয়ে নিন। ঠান্ডা করে বোতলে সংরক্ষন করুন।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

কর্নফ্লাওয়ার (বার্লি)'র অজানা ব্যবহার

কর্নফ্লাওয়ার (বার্লি)'র অজানা ব্যবহার রান্না ছাড়াও কর্নফ্লাওয়ারের রয়েছে আরো অনেক গুণগত ব্যবহার। যেমনঃ কর্নফ্লাওয়ার (বার্লির) অজানা ব্যবহার * কোন কাপড়ে তেলে লেগে গেলে কিছুটা কর্নফ্লাওয়ার ছড়িয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ব্রাশ দিয়ে ঘষে নিন, দেখবেন কত সহজে দাগ উঠে গেছে। *  জানালার কাঁচ পরিষ্কার করার সময় গ্লাস ক্লিনারের পরিবর্তে আট কাপ পানিতে সিকি কাপ কর্নফ্লাওয়ার গুলিয়ে ব্যবহার করে দেখুন গ্লাস একেবারে চকচকে হয়ে যাবে। * চেইন বা ব্রেসলেটে গিঁট লেগে গেলে গিট ছাড়াবার জন্য এলোমেলো টানাটানি না করে তার পরিবর্তে গিঁটের উপর কর্নফ্লাওয়ার ছিটিয়ে গিঁট খোলার চেষ্টা করুন দ্রুত খুলে আসবে। * পোকার কামড়ে ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে এবং জুতার দুর্গন্ধ দূর করতেও কর্নফ্লাওয়ার ব্যবহার করা যায়। * চুল তেলতেলে হয়ে থাকলে নির্দিধায় চুলের ওপর খানিকটা কর্নফ্লাওয়ার ছিটিয়ে নিন। কয়েক মিনিট রেখে চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নিলেই দেখবেন চুল হয়ে উঠেছে একেবারে ঝরঝরে। 

খাটো মেয়েদের জন্য ফ্যাশন টিপস

খাটো মেয়েদের জন্য ফ্যাশন টিপস প্রাকৃতিক ও জলবায়ুর পরিবর্তন, খাবারে রাসায়নিক দ্রব্যের প্রভাব ইত্যাদি কারণে মানুষের আকার দিন দিন কমে আসছে। যে সকল মেয়েদের উচ্চতা কম তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হীনমন্যতায় ভুগেন।  কম উচ্চতার মেয়েরাও হতে পারেন আকর্ষণীয় ফ্যাশনের অধিকারী। তারা যদি তাদের ব্যবহার্য জিনিসপত্র নির্বাচনে একটু সচেতন হোন তাহলে আপাতত দৃষ্টিতে খুব একটা খাটো লাগবেনা। চলুন জেনে নেওয়া যাক খাটো মেয়েদের জন্য কিছু ফ্যাশন টিপসঃ খাটো মেয়েদের জন্য ফ্যাশন টিপস *  বিভিন্ন ধরনের ও মাত্রায় এক রঙের পোশাক পড়লে উচ্চতা নিয়ে একটি বিভ্রম তৈরি করে এবং দেখতে বেশি খাটো লাগবে না। এক্ষেত্রে একরঙা পোশাক ব্যবহার করুন।   *  হাই-ওয়েস্ট বা উচ্চ কোমরের নকশার পোশাক যেমন, ট্রাউজার্স, স্কার্টস, হাফপ্যান্ট বেশি হাইয়ের পোশাক। কারন এগুলোতে পা-কে অনেক লম্বা দেখায়। *  উচ্চতা কম হলে পশ্চিমা পোশাক পরতে হয় খুব সাবধানে। একেবারে ছোট টপস, গেঞ্জি, শার্ট পরবেন না। মাঝারি ঝুলের ফতুয়া, গেঞ্জি, টপস ইত্যাদি পরুন। আড়াআড়ি স্ট্রাইপ বা বড় প্রিন্টের চেয়ে লম্বালম্বি সরু স্ট্রাইপের পোশাক বেছে নিন। *...

প্রতিদিন কতটুকু এবং কিভাবে টক দই খাওয়া যায়?

প্রতিদিন কতটুকু এবং কিভাবে টক দই খাওয়া যায়?  দই পছন্দ করেনা এমন মানুষ কমই আছে। কারণ এটি একই সঙ্গে স্বাস্থ্যকর ও মজার খাবার। দুগ্ধজাত খাবারের মধ্যে দই সবচেয়ে সহজে পাওয়া যায়। অঞ্চলভেদে এর আলাদা ঐতিহ্য আছে। অনেকে মনে করেন, দই চর্বিহীন খাদ্য। এ ধারণা ভুল। দইয়ে দুধের সমানই চর্বি থাকে। মিষ্টি দইয়ে চিনি মিশানো হয় বলে ক্যালরি দুধের চেয়ে বেশি থাকে। তবে অন্যান্য উপাদান একই থাকে। টক দই আমাদের শরীরের জন্য নানা ধরনের কাজ করে থাকে। নিয়মিত টক দই খেলে তা দেহকে নানাভাবে উপকার করে। টক দইয়ে আছে আমিষ, ভিটামিন, মিনারেল ইত্যাদি। টক দইয়ে থাকে অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া যা স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারী। এতে দুধের চেয়েও বেশী ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম ও পটাশ আছে। দইতে থাকা ব্যাক্টেরিয়া হজম প্রক্রিয়ার জন্য ভালো। তাছাড়া দাঁত ও হাড়ও মজবুত করে। তবে দই খাওয়ারও কিছু নিয়ম আছে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক প্রতিদিন কখন, কতটুকু দই খাওয়া যাবে আর কিভাবে টক দই খাওয়া যায়। কখন, কিভাবে খাবেন টক দই প্রতিদিন কখন, কতটুকু টক দই খাওয়া যাবেঃ * একবারে এক কাপ টক দই খাওয়া যায়। বেশি বেশি কোনকিছুই ভালো নয়। টক দইয়ের ক্ষেত্রেও কথাটা ...