সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

গরমের সময়ের খাবার

গরমের সময়ের খাবার অতিরিক্ত গরমে সবারই প্রায় হাঁসফাঁস অবস্থা। এই সময় বহু মানুষ হিটস্ট্রোক, শরীরে জলের অভাব (dehydration) ও নানা সংক্রমণের জেরে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এছাড়াও ঠোঁট ও জিভ শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা, অসম্ভব ক্লান্তি, গা গোলানো ও পেশিতে টান ধরার মতো আরও কয়েক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।  গরমের সময়ের খাবার। ছবিঃ সংগৃহীত গরমে অবধারিতভাবেই শরীর ঘামে। এতে শরীর থেকে সোডিয়াম ও পটাশিয়াম বের হয়ে যায়। এটা পূরণ করতে গরমে কিছুক্ষণ পর পর একটু একটু করে লেবু পানি পান করতে হবে। একসঙ্গে বেশি নয়, একটু একটু করে কিছুক্ষণ পর পর লেবু পানি পান করতে হবে। সেই সঙ্গে অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি শরবত, ডাবের পানি, ফলের জুস ইত্যাদি খাওয়ার ওপর জোর দিতে হবে। এ সময়টায় খুব ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত তেল, মসলা, ভাজাপোড়া খাবার কিংবা বার্গার, স্যান্ডউইচের মতো ফাস্টফুড গরমে হজমে সমস্যা করে। ফলে ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক ট্রাবল, বদহজম হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পেট পুরে মুরগি, গরু বা খাসির মাংস, তন্দুরি চিকেন কিংবা চিকেন ফ্রাই খেলে শরীরের তাপ বাড়ে, বাড়ে ঘাম। এর বদলে কম তেল-মসলায় রান্না করা পাতলা মাছের ঝোল, টাটকা শাকসবজি খে...

বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন

বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন  সময় এখন বর্ষাকাল হলেও আবহাওয়ায় চলছে কখনও গুমোট গরম তো কখনও ঝমঝম করে বৃষ্টি। বাইরে কাজ থাকলে আবহাওয়ার দিকে তাকিয়ে তো বাড়িতে বসে থাকাও যায় না। বৃষ্টির সময় বাইরে বেরুলে সবচেয়ে বেশি ঝাক্কি যায় পায়ের উপর দিয়ে। বৃষ্টির পানি আর রাস্তার ময়লায় পায়ের ত্বকের ইনফেকশন, অ্যালার্জি সহ হতে পারে নানান সমস্যা। জেনে নিন কী ভাবে বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন নেবেন। বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন। ছবিঃসংগৃহীত >>>  বৃষ্টির সময় অবশ্যই বাড়ি ফিরে পা ভাল করে ধুয়ে শুকনো করে মুছে নিন। >>>  নোংরা   রাতে বাড়ি ফিরে হালকা গরম জলে মাইল্ড শ্যাম্পু, নুন ও অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে পা ১৫-২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন.পা ধোওয়ার পর শুকনো করে মুছে নিয়ে ময়শ্চারাইজার মাসাজ করে নিন ভাল করে। >>>  পা বন্ধ জুতো পরলে বর্ষার গুমোট গরমে পা ঘেমে যায়। যা থেকে চুলকুনি হতে পারে। তাই ঘাম কমাতে পায়ে অ্যান্টিপারসপিরান্ট ব্যবহার করতে ভুলবেন না। >>>  বর্ষায় সপ্তাহে এক দিন অবশ্যই ফুট স্ক্রাব ব্যবহার করুন। কেনা স্ক্রাব ব্যবহার না করলে নুন বা চিনির সঙ্গে লেবুর রস ম...

হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়!

হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়! গরমের সময় মারাত্মক স্বাস্থ্যগত একটি সমস্যার নাম হিটস্ট্রোক। যা শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারনে সৃষ্ট এক ধরনের জটিলতা। কোন কারনে যদি মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্র ৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইটের তুলনায় বেড়ে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের উপরে চলে যায় তাহলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়। ছবিঃসংগৃহীত গরমে শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে ত্বকের রক্তনালি প্রসারিত হয় এবং অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে দেয়। প্রয়োজনে ঘামের মাধ্যমেও শরীরের তাপ কমানো হয়। কিন্তু প্রচণ্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে অনেকক্ষণ থাকলে বা পরিশ্রম করলে তাপ নিয়ন্ত্রণ আর সম্ভব হয় না। এতে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বিপদসীমা ছাড়িয়ে যায় এবং হিটস্ট্রোক দেখা দেয়। হিটস্ট্রোকের আরেকটি কারন ডিহাইড্রেশন। একজন ডিহাইড্রেটেড ব্যক্তি ঘামের মাধ্যমে যথেষ্ট দ্রুত তাপ বের করে দিতে পারেনা। যার ফলশ্রুতিতে শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক রকম বেড়ে গিয়ে হিটস্ট্রোক হতে পারে। হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়ঃ ** সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হবে দেহকে ডিহাইড্রেটেড (পানিশূন্য) হতে না দেয়া। এজন্য প্র...

ন্যাপকিন থেকেও হতে পারে নারীদের জরায়ুর ক্যান্সার!

ন্যাপকিন থেকেও হতে পারে নারীদের জরায়ুর ক্যান্সার! আধুনিক যুগের কর্মব্যস্ত নারীদের ঋতুস্রাব চলাকালীন সময়গুলোতে তাদের প্রধান সঙ্গী হয়ে ওঠে স্যানিটারি ন্যাপকিন। এই স্যানিটারি ন্যাপকিনই হতে পারে জরায়ু ক্যান্সারের কারণ! বিশ্বব্যাপী ৭৫% নারীই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে যৌনাঙ্গে চুলকানি, র‍্যাশ ও ব্যথা বোধ করেন। যার জন্য বেশিরভাগই দায়ি থাকে স্যানিটারি ন্যাপকিন। ন্যাপকিন থেকেও হতে পারে নারীদের জরায়ুর ক্যান্সার! আসুন জেনে নেয়া যাক বিজ্ঞানের দৃষ্টি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিনের স্বাস্থ্যঝুঁকি। ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন এজেন্সির গবেষণায় পাওয়া গেছে, স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ডাইঅক্সিন (Dioxin) নামক এক ধরণের কেমিকেল। যা সরাসরি ক্যান্সারের জন্যে দায়ী। এছাড়া জরায়ুর নানা ধরনের সংক্রমণের জন্যেও দায়ী থাকে। এই এজেন্সির ১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিটি স্যানিটারি ন্যাপকিনে ডায়োক্সিন থাকে ৪০০ পিপিটি। এই ডায়োক্সিন সন্তাণ ধারণ ক্ষমতা ও জরায়ুর নানা ধরনের রোগের জন্যও দায়ী। দীর্ঘ সময় ধরে সুরক্ষা দেয় যে ন্যাপকিন গুলো, সেগুলো রক্তকে জেলে পরিণত করে ফেলে। কিন্তু ৫ ঘন্টা পরেই সেখানে ফাঙ্গা...