সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সহজ দুটি চাটনি রেসিপি

সহজ দুটি চাটনি রেসিপি আনারসের চাটনি উপকরণঃ   আনারস ১টি, চিনি ১ কাপ, সরষে ফোড়নের জন্য, লবন স্বাদমতো, তেল ১/২ চা চামচ। আনারসের চাটনি প্রণালিঃ  আনারস অর্ধেক করে কেটে ভেতর থেকে কুরিয়ে শাঁস বের করে নিন। কড়াইতে অল্প তেল দিয়ে সরষে ফোড়ন দিন। সরষে ফেটে সুন্দর গন্ধ বেরোলে আনারস, লবন ও অর্ধেক চিনি দিয়ে অল্প জল দিয়ে নেড়েচেড়ে ২০ মিনিট হাল্কা আঁচে রাখুন। আনারস গলে মিশ্রণ আঠালো হয়ে আসতে থাকলে আঁচ বাড়িয়ে বাকি চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন। নাড়তে নাড়তে চিনি গলে গেলে নামিয়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে ফ্রিজে রেখে দিন। পরিবেশনের আগে ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা ঠান্ডা চাটনি পরিবেশন করুন। আমড়ার চাটনি উপকরণঃ   আমড়া ৪টি, চিনি ১ কাপ, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ, এলাচ গুঁড়া আধা চা চামচ, দারুচিনি গুঁড়া আধা চা চামচ, পাঁচফোড়ন আধা চা চামচ, শুকনো মরিচ ২টি, আদা কুচি ১ চা চামচ, সিরকা ১ কাপের তিন ভাগের ১ ভাগ, লবণ ১ চা চামচ। আমড়ার চাটনি প্রণালিঃ  প্রথমে আমড়ার খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে কেটে আঁটি ফেলে সিদ্ধ করে নিন। কড়াইয়ে তেল গরম করে পাঁচফোড়ন ভেজে সব মসলা দিয়ে দিন। শুকনো মরিচ ...

সুস্বাদু কুমড়ো পাতার বড়া

সুস্বাদু কুমড়ো পাতার বড়া কুমড়ো ফুলের বড়া অতি পরিচিত একটি খাবার। তবে এবার শুধু ফুল নয় পাতা দিয়েও বানানো যাবে বড়া। কুমড়ো পাতায় রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, লৌহ এবং কম ক্যালরি। এই পাতা কোলেস্টরল কমায় ও লিভার ভালো রাখে। এটি শুধু ব্যাকটেরিয়ারোধীই নয়, একইসাথে আমাদের ইমিউন সিস্টেমেরও উন্নতি ঘটায়। কুমড়ো পাতায় প্রচুর আয়রন থাকে। রক্তস্বল্পতায় এটি দারুন কার্যকর হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীরা এটি নিশ্চিন্তে খেতে পারেন। কুমড়ো পাতার বড়া উপকরণঃ  আতপ চাল ও মসুরের ডাল এক মুঠো করে, ধনেপাতা ও পেঁয়াজ কুচি ২টেবিল চামচ, রসুনবাটা ১/২ চা চামচ, আদার রস ১/২ চা চামচ, কাঁচামরিচ কুচি এক চা চামচ, হলুদগুঁড়ো সামান্য, জিরাগুঁড়ো ১/২ চা চামচ, কুমড়ো পাতা, লবণ , তেল পরিমাণমতো। প্রণালিঃ  প্রথমে আতপ চাল ও মসুরের ডাল ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে ভাল করে ধুয়ে বেটে কুমড়ো পাতা ও তেল বাদে বাকি সব উপকরণ এর সাথে ভালোভাবে মাখিয়ে পেষ্ট তৈরি করুন। এবার কচি দেখে কুমড়ো পাতা বেছে ধুয়ে পরিষ্কার করে পানি ঝেড়ে মাঝখানে মিশ্রণটি দিয়ে মুড়ে নিন। এরপর ওপর-নীচ দুপিঠেই মিশ্রণটি লাগান। একটি ননস্টিক প্যানে ...

রুই মাছের মালাই কোপ্তা রেসিপি

রুই মাছের মালাই কোপ্তা রেসিপি আমরা মাছে ভাতে বাঙ্গালী। মাছ আমদের প্রধান খাবার। প্রতিদিনের খাবারে মাংস হোক বা না হোক মাছ আমদের চাই চাই। এটি আমিষ জাতীয় খাবার যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। শিশুরা মাছ খেতে পছন্দ করে না তাই তাদের জন্য যদি  মাছ দিয়ে একটি ভিন্নধর্মী খাবার তৈরি করা যায় তাহলে তারা খেতে আগ্রহী হবে। তাই শিশুদের কথা চিন্তা করে আজ রইল রুই মাছের মালাই কোপ্তা। রুই মাছে মালাই কোপ্তা উপকরন-১ঃ ১. রুই মাছের কিমা ২ কাপ, ২. পেয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ৩.কাচামরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ, ৪.ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ , ৫.জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ্‌ ৬.লবন পরমান মত গ্রেভির জন্য উপকরন-২ঃ ১. পেয়াজ কুচি ১ কাপ, ২. আদা বাটা ১/২ চা চামচ , ৩. রসুন বাটা ১/২ চা চামচ, ৪. মরিচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ , ৫. হলুদ গুঁড়া ১/২ চা চামচ, ৬. টমেটো পিউরি ১/২ কাপ , ৭. টমেটো সস ১/২ কাপ, ৮. জিরা গুঁড়া ১/২ চা চামচ , ৯. লবন পরিমান মত ১০. নারিকেলের দুধ ১ কাপ প্রস্তুত প্রনালিঃ  প্রথমে উপকরন-১ এর সব  একত্রে মেখে কোপ্তার আকারে করে নিয়ে ডুবো তেলে লাল করে ...

মশলাপাতি সংরক্ষনের প্রয়োজনীয় টিপস

মশলাপাতি সংরক্ষনের প্রয়োজনীয় টিপস রান্নার কাজে মশলার ব্যবহার তো করতেই হবে। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় একটু অসাবধানতা কিংবা বেখেয়ালে প্রয়োজনীয় অনেক মশলাপাতি নষ্ট হয়ে যায়। একটু কৌশল করে রাখলেই যেকোনো মশলাই ভালো রাখা যাবে দীর্ঘদিন। চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে সংরক্ষন করলে মশলাপাতি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। মশলাপাতি সংরক্ষনের প্রয়োজনীয় টিপস। ছবিঃ সংগৃহীত গরম মশলা ও জিরা রোদের মধ্যে রাখবেন না। এতে মশলার গন্ধ রোদের তাপে নষ্ট হয়ে যায়। গরম মশলা কাচের বয়ামে ভরে মুখ আটকে রেখে রোদে রাখুন। এতে গরম মশলা ঝরঝরে থাকবে ও গন্ধ ভালো থাকবে। ডাল বেশি করে কিনে রেখে দিলে পোকা লেগে যায়। কয়েক ফোঁটা ক্যাস্টর অয়েল ডালে ছিটিয়ে রেখে প্লাস্টিকের বয়ামে ভরে রাখুন। অনেক দিন ডাল ভালো থাকবে। চা পাতা অনেক দিন রাখার আগে কড়া রোদে শুকিয়ে নিন। বেশি দিন চা পাতা তাজা থাকবে এবং চায়ের স্বাদও ভালো হবে। চাল রাখার পাত্রে কয়েকটা শুকনো নিমপাতা রেখে দিন। গমের মধ্যে শুকনা মেথি বা শুকনা নিমপাতা দিয়ে মজুত করুন। এতে পোকা লাগবে না, অনেক দিন ভালো থাকবে। চিনি বেশি দিন রাখলে জারে চিনির মদ্ধে কয়েকটি লবঙ্গ দিয়ে ভালোমতো ঢাকনা দিয়ে আটকে র...

দশমীর ১২ পদ রান্না

দশমীর ১২ পদ রান্না দশমীর ১২ পদ রান্না। ছবিঃ সংগ্হীত কাজু, কিসমিস পোলাও  উপকরণঃ বাসমতি চাল ৫০০ গ্রাম, মটরশুটি ৫০০ গ্রাম, কাঁচামরিচ ৪টি, কাজুবাদাম ১০০ গ্রাম, কিসমিস ১ টেবিল চামচ, দুধ ১/২ কাপ, তেজপাতা ২টি, জায়ফল গুঁড়ো ১ চা চামচ, দারচিনি ২ ইঞ্চি, ছোট এলাচ ৪টি, লবঙ্গ ৪টি, ঘি ৫০ গ্রাম, লবন স্বাদমতো, চিনি৩ চা চামচ। কাজু , কিসমিস পোলাও প্রণালীঃ  চাল ধুয়ে জল ঝরিয়ে শুকিয়ে নিন। মটরশুটি সেদ্ধ করে একটু ভেজে তুলে রাখুন। এবারে কড়াইতে ঘি গরম করে তেজপাতা, লবঙ্গ, এলাচ, দারচিনি ফোড়ন দিয়ে এর মধ্যে চাল দিয়ে অল্প নেড়েচেড়ে সুন্দর গন্ধ বেরোলে চালের দ্বিগুণ পরিমান জল লবন দিয়ে, চাপা দিয়ে সেদ্ধ হতে দিন। জল শুকিয়ে আসতে থাকলে মটরশুটি, কাজু, কিসমিস, চিনি ও  কাঁচামরিচ  চেরা দিয়ে আঁচ কমিয়ে দমে  রাখুন। জল শুকিয়ে চাল ঝরঝরে হয়ে গেলে উপরে অল্প ঘি ছড়িয়ে আঁচ বন্ধ করে চাপা দিয়ে রাখুন। নবরত্ন শুক্তো উপকরণঃ করল্লা ১ টি, কাঁচা পেঁপে ১/২ টি, কচু ১০০ গ্রাম, কাঁচকলা ২টি, বেগুন ১টি, আলু ২ টি, পটল ৩টি, বড়বটি ২৫ গ্রাম, ডালের বড়ি ১০ টি, কাঁচামরিচ ৫ টি, পাঁচপোড়ন ১ চামচ, ঘি ১ চ...

মাছের মাথা দিয়ে মুড়িঘন্ট

মাছের মাথা দিয়ে মুড়িঘন্ট মাছের মাথা দিয়ে মুড়িঘন্ট বাঙালীর প্রিয় খাবারগুলোর একটি হচ্ছে মুড়িঘণ্ট। মাছের মাথা দিয়ে যেহেতু রান্নাটি করা হয় তাই এর নাম আসলে মুড়োঘণ্ট কিন্তু কালের বিবর্তনে এর নাম এসে দাঁড়িয়েছে মুড়িঘণ্টে। চলুন জেনে নেয়া যাক মুড়িঘণ্টের রেসিপি। উপকরণঃ  বড় মাছের মাথা ১টি, মুগডাল ১ কাপ, পেঁয়াজকুচি ১/২ কাপ, আদাবাটা ২ চা চামচ, রসুনকুচি ২ চা চামচ , মরিচ গুঁড়ো ২ চা চামচ, হলুদ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, বড় টমেটো কুচি ১ টি, জিরা ফোঁড়নের জন্য সামান্য, জিরাবাটা ১ চা চামচ, গরমমসলা গুঁড়ো আন্দাজমতো, তেজপাতা ২টি, কাঁচামরিচ৫ টি, ঘি ২ চা চামচ, সরিষার তেল ১/২ কাপ, লবণ স্বাদমতো। প্রণালিঃ  প্রথমে মাছের মাথা ভাল করে ধুয়ে সামান্য হলুদ ও লবণ দিয়ে মাখিয়ে রাখুন। মুগডাল হালকা ভেজে  আধা সেদ্ধ করে নিন। এবার ম্যারিনেট করে রাখা মাছের মাথা সরিষার তেলে এপিঠ ওপিঠ ভালো করে ভেজে ওই ভাজা তেলেই জিরা ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিন। এরপরে পেঁয়াজকুচি দিয়ে হাল্কা ভেজে একে একে টমেটো, রসুন, আদাবাটা দিয়ে পাঁচ মিনিট ভেজে মরিচগুঁড়ো, লবণ, সেদ্ধ ডাল ও ভাজা মাথা দিয়ে ভালো করে নেড়ে পানি এবং সামান্য হলুদ...

সুস্বাদু নিরামিষ বিরিয়ানি রেসিপি

সুস্বাদু নিরামিষ বিরিয়ানি রেসিপি সুস্বাদু নিরামিষ বিরিয়ানি রেসিপি উপকরণঃ  • বাসমতি চাল • মাঝারি সাইজের আলু • পনির (বড় টুকরো করে কাটা) • কাজুবাদাম • জিরে • কাঁচামরিচ • জয়িত্রি • জায়ফল গুঁড়ো • কাশ্মিরী লঙ্কাগুঁড়ো • স্বাদমতো লবন, কেওড়াজল, তেল ও ঘি প্রণালিঃ • সামান্য দুধে জাফরান ভিজিয়ে তার সঙ্গে কেওড়াজল মিশিয়ে নিন। • বাসমতি চাল ধুয়ে, জল ঝরিয়ে নিতে হবে। • তেলে গোটা গরমমশলা ফোড়ন দিয়ে পনিরের টুকরোগুলো হাল্কা আঁচে সোনালি রং আসা পর্যন্ত ভেজে নিন। • আলু সেদ্ধ করে দু’ টুকরো করে কেটে হাল্কা আঁচে ভেজে তেলে জিরে, মরিচ, জয়িত্রি, জায়ফলগুঁড়ো, সামান্য কাশ্মিরী লঙ্কাগুঁড়ো দিয়ে তার সঙ্গে চাল দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করতে হবে। • এবার যত পরিমাণ চাল, তার দ্বিগুণ পরিমাণ জল দিয়ে চাল ফুটিয়ে নিন। • ফুটে চাল ও জল সমান হলে আলু ও পনির মিশিয়ে জাফরানের মিশ্রণ ঢেলে দিন। • ঘি ও কাজুবাদাম ছড়িয়ে গ্যাসের আঁচ নিভিয়ে দিন। • পাত্রের মুখ ভাল করে বন্ধ করে ঢাকনার ওপরে ভারী কিছু দিয়ে রেখে দিন। পরিবেশনের সময় গরম গরম পরিবেশন করুন।

নবমীতে বিভিন্ন পদ রান্না

নবমীতে বিভিন্ন পদ রান্না চিত্রঃ  নিরামিষ বিরিয়ানি নিরামিষ বিরিয়ানি উপকরণঃ   • বাসমতি চাল • মাঝারি সাইজের আলু • পনির (বড় বড় টুকরো করে কাটা) • কাজুবাদাম • জিরে • মরিচ • জয়িত্রি • জায়ফল গুঁড়ো • কাশ্মিরী লঙ্কাগুঁড়ো • লবন, কেওড়াজল, তেল ও ঘি। প্রণালিঃ  সামান্য দুধে জাফরান ভিজিয়ে তার সঙ্গে কেওড়াজল মিশিয়ে নিন। বাসমতি চাল ধুয়ে, জল ঝরিয়ে নিন। তেলে গোটা গরমমশলা ফোড়ন দিয়ে পনিরের টুকরোগুলো হাল্কা আঁচে সোনালি রং আসা পর্যন্ত ভেজে নিন। আলু সেদ্ধ করে দু’ টুকরো করে কেটে হাল্কা আঁচে ভেজে তেলে জিরে, মরিচ, জয়িত্রি, জায়ফলগুঁড়ো, সামান্য কাশ্মিরী লঙ্কাগুঁড়ো দিয়ে তার সঙ্গে চাল দিয়ে ভাল করে নাড়াচাড়া করতে হবে। এবার যত পরিমাণ চাল, তার দ্বিগুণ পরিমাণ জল দিয়ে চাল ফুটিয়ে নিন। ফুটে চাল ও জল সমান হলে আলু ও পনির মিশিয়ে জাফরানের মিশ্রণ ঢেলে দিন। ঘি ও কাজুবাদাম ছড়িয়ে গ্যাসের আঁচ নিভিয়ে দিন। পাত্রের মুখ বন্ধ করে ঢাকনার ওপরে ভারী কিছু দিয়ে রেখে দিন। চিত্রঃ  করলার শুক্তো করলার শুক্তো উপকরণঃ  মাঝারি আকারের করলা ১টি, কাঁচকলা ১টি, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, মরি...

নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল

নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল যতই কষা মাংস বা আলুর দম থাকুক না কেন, লুচি কিন্তু সবসময়ই ছোলার ডাল দিয়েি খেতে বেশি মজা। আর এই ডাল যদি হয় নারকেল দিয়ে তবে তো কথাই নেই। নবমীর রান্নায় রাখতে পারেন নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল। নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল উপকরণঃ ১।  ছোলার ডাল সেদ্ধ করে রাখা  ১বাটি ২। তেজপাতা ২ টি ৩। গোটা শুকনো মরিচ ৪ টি ৪। জিরে গুঁড়ো ২ চামচ ৫। নারকেল কোরানো ৫ চামচ ৬। কাঁচামরিচ ৫ টি ৭। গোটা সরষে ১ চামচ ৮। শুকনো মরিচ গুঁড়ো ২ চামচ ৯। ঘি ৪ চামচ ১০। আদাবাটা ২ চামচ ১১। হলুদ গুঁড়ো ২ চামচ ১২। চিনি ২ চামচ ১৩। নারকেল টুকরো করে কেটে ভেজে রাখা ১/২ বাটি ১৪। সরষের তেল, জল , লবন পরিমাণমতো। প্রণালিঃ কড়াইয়ে তেল গরম করে তাতে গোটা সরষে, তেজপাতা, শুকনো মরিচ ফোড়ন দিয়ে কড়াইয়ে আদাবাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষিয়ে সেদ্ধ করে রাখা ছোলার ডাল দিয়ে একে একে হলুদ গুঁড়ো, শুকনো মরিচ গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, লবন, কাঁচামরিচ আর সামান্য জল দিয়ে নাড়াচাড়া করুন। ডাল ফুটে উঠলে কড়াইয়ে ভেজে রাখা নারকেলের টুকরো দিয়ে নাড়তে থাকুন। ভালোভাবে ডাল নাড়াচাড়া করে নিয়ে সামান্য ঘি ছড়িয়...

নিজের ব্যবহারের যে জিনিসগুলো অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেয়া উচিত না

নিজের ব্যবহারের যে জিনিসগুলো অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেয়া উচিত না প্রাত্যহিক জীবনে আমরা প্রায়ই নিজের ব্যবহারের জিনিস অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেই। এমনি কি কোথায় গেলে হুটহাট অন্যের ব্যবহারের জিনিস ও না বুঝে কাহ সারতে ব্যবহার করে ফেলি। এর মাধ্যমেই কিন্তু ছড়াতে পারে বিভিন্ন রোগ জীবাণু আর এই সকল অভ্যাস থেকে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারি। এমন কিছু জিনিস আছে যে গুলো একান্তই ব্যক্তিগত আর তাই, যত প্রিয়জনই হোক না কেন, কখনোই কাউকে সেগুলো ব্যবহারের জন্য দেয়া উচিত না। চলুন জেনে নেয়া যাক কি কি জিনিস একাই ব্যবহার করা উচিত। ১। তোয়ালে, গামছাঃ  তোয়ালের প্রধান কাজ সর্বোচ্চ পরিমাণ তরল শুষে নেয়া। বাথরুমের আর্দ্রতার কারণে অনেক সময় তোয়ালে ডাম্প হয়ে যায় এবং তরল শুষে নেয়ার ক্ষমতা কমে যায়। ডাম্প তোয়ালে ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যার ফলে একজনের ব্যবহৃত তোয়ালে এবং গামছা কখনোই অন্য আরেকজনের ব্যবহার করা উচিৎ নয়। আপনি হয়ত জানেনও না, আপনার যে আত্মীয় অথবা বন্ধুর ব্যবহৃত তোয়ালে অথবা গামছা থেকে আপনার চর্মরোগ হতে পারে, এটি খুবই সংক্রামক। গামছা, তোয়ালে সব সময় শুষ্ক ও পরিষ্কার রাখা উচিত। ...

পাঁচমিশালী তরকারি রেসিপি

পাঁচমিশালী তরকারি রেসিপি পাঁচমিশালী তরকারি রেসিপি উপকরণঃ ১।  ফুলকপি ৩ কাপ ২। গাজর ৩ কাপ ৩। পেঁপে ৩ কাপ ৪। মটরশুটি ১ কাপ ৫। আলু ৩ কাপ ৬। বরবটি টুকরা ১ কাপ ৭। নারিকেলের দুধ ২ কাপ ৮। পেঁয়াজকুচি ৩ টেবিল চামচ ৯।  কাঁচামরিচ৩\৪ টি ১০। আদাবাটা ১ টেবিল চামচ ১১। রসুনবাটা ১\২ টেবিল চামচ ১২। মরিচ গুঁড়ো ১\২ চা চামচ ১৩। হলুদ গুঁড়ো ১\২ চা চামচ ১৪। ধনে গুঁড়ো ১/২ চা চামচ ১৫। জিরা গুঁড়ো ১\২ চা চামচ ১৬। গরম মশলা গুঁড়ো ১ চা চামচ ১৭। লবণ স্বাদমতো ১৮। ঘি\তেল ৩ টেবিল চামচ ১৯। চিনি ১ চা চামচ। প্রণালীঃ কড়াইতে ঘি দিন।গরম হলে পেঁয়াজকুচি বাদামী করে ভেজে গরম মশলা ব্যতীত সব আদা, রসুনবাটা ও গুঁড়ো মশলা সামান্য পানি দিয়ে কষাতে হবে। মশলা থেকে তেল আলাদা হলে নারকেল দুধ দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে প্রথমে আলু ,গাজর ,বরবটি ও মটরশুটি দিতে হবে আর ফুলকপি, পেপে পরে দিয়ে সাথে লবণ ও চিনি দিয়ে দিন পরিমানমত। মাঝারি আচে সিদ্ধ করুন। সবজি সিদ্ধ হয়ে ঝোল মাখা মাখা হয়ে গেলে কাঁচামরিচ, গরম মশলা গুঁড়ো দিয়ে ঢেকে ৫ মিনিট ভাপিয়ে নামিয়ে নিন।

শারদীয় সাজের কিছু টিপস

শারদীয় সাজের কিছু টিপস শুরু হয়ে গেছে হিন্দু ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের সবচাইতে বড় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজা। প্রতিমা দেখার সাথে সাথে নিজেকে সাজিয়ে তুলতে যেন ব্যস্ত সবাই। সকালে চোখের সাজ হালকা রেখে ঠোঁটে গাঢ় লিপস্টিক,  শাড়ির সঙ্গে কপালে টিপ আর হাতে চুড়ি না হলে সাজে পূর্ণতাই আসবে না। তবে  মনে রাখতে হবে দুর্গা পুজো বিয়ে বাড়ির সাজ নয়। অনেকটা সময় বাইরে থাকতে হবে, ভিড় ঠেলে প্যান্ড্যাল হপিং করতে হবে। স্থির হয়ে বসার উপায় নেই। তাই মেকআপ বা সাজের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখুন কিছু ব্যাপার। পূজোর সাজে মেকআপ টিপস ১। কোন ধরনের পোশাক পরছেন তার ওপর নির্ভর করেই মেকআপ করতে হবে। না হলে যে পুরো সাজটাই মাটি হবে। সুতারাং পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে মেকআপের কথা ভাবুন। ২। অষ্টমীর অঞ্জলির দিন যে ঢাকাই শাড়িটি পরবেন তার মেকআপ যা হবে, নবমীর নাইট আউটের লং ড্রেসের মেকআপ অবশ্যই আলাদা হবে।  তাই সময় বুঝে মেকআপ করুন আর চড়া মেকআপ করলে গরমে তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার প্রবল আশঙ্কা। তাই বেস মেকআপ একেবারেই প্রাথমিক রাখুন। ৩। সকালে সান স্ক্রিনই যথেষ্ট। রাতে হালকা ফাউন্ডেশন লাগান। তবে সকাল বা বিকেল একটা নামী কোম্পনীর বি...

পূজায় কেমন হবে আপনার সাজ?

পূজায় কেমন হবে আপনার সাজ? আজ বাদে কাল ই শুরু হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বী বাঙালিদের সবচাইতে বড় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজা। তাই চলছে শেষ মূহুর্তের প্রস্তুতি। আর পূজার মৌসুমে তরুণ, তরুনীসহ সবার কাছেই বেশি প্রাধান্য পায় সাজ পোশাক। আর সেখানে অনেকের মদ্ধে চলে প্রতিযোগীতা, সবার মদ্ধে নিজেকে আলাদাভাবে তুলে ধরার। পূজার দিন পোশাকের সঙ্গে মানানসই সাজ না হলে সবকিছুই যেন ভেস্তে যায়। তাই আগে থেকে নিন পূজার সাজের প্রস্তুতি। মেয়েদের জন্য পূজোর পোশাক মানেই সাদা-লালপেড়ে শাড়ি। আবার শাড়ির জায়গায় সালোয়ার-কামিজ বা চুড়িদার কামিজ,কূর্তি কিংবা প্লাজোর সাথে লং কামিজ এর ট্রেডিশন চলছে এখন। তবে যাই পড়ের না কেন সেটা হতে হবে বয়সের সঙ্গে মানানসই। আর সাজটাও যে হতে হবে পোশাকের সঙ্গে সংগতিপূর্ন। সকালে চোখের সাজ হালকা রেখে ঠোঁটে গাঢ় লিপস্টিক লাগানো যেতে পারে। শাড়ির সঙ্গে কপালে টিপ আর হাতে চুড়ি না হলে সাজে পূর্ণতাই আসবে না। পূজার সাজ।ছবিঃসংগৃহীত মুখের মেকআপ উৎসবে আমরা সবাই চাই ফ্রেশ আর সুন্দর দেখতে। মেকআপ করার সময় তাই আবহাওয়ার কথাটাও মাথায় রাখতে হবে। বর্ষা, গরম মিলিয়ে চলছে এখনকার আবহাওয়া। ফলে মেকআপ করা বেশ মুশকিল...

পূজোয় নিরামিষ, আমিষে লাউয়ের তিন পদ

পূজোয় নিরামিষ, আমিষে লাউয়ের তিন পদ  নিরামিষ, আমিষে লাউয়ের বিভিন্ন পদ লাউশুক্ত উপকরণঃ ১। লাউ ২ কাপ ২। মুগডাল ১ কাপ ৩। শুকনা মরিচ ২ টি ৪। করলা ১ টি ৫। সরিষা ১/২ চা চামচ ৬। আদা বাটা ১/২  চা চামচ ৭। ঘি বা তেল ৩ টেবিল  চামচ   ৮। লবণ স্বাদমতো ৯। তেজপাতা ১ টি ১০। চিনি ২ চা চামচ প্রনালীঃ * লাউ ডাল রান্না করার জন্য লাউয়ের বোটার কাছের অংশ ছোট টুকরা করে ধুয়ে, ডাল ও লাউ অল্প পানি দিয়ে সিদ্ধ করুন। * করলা ধুয়ে চাক চাক করে কেটে আলাদা করে ভেজে লাউ ডালের কড়াইতে দিয়ে সাথে লবন দিয়ে দিন। সিদ্ধ হলে নামিয়ে রাখুন। * ঘিয়ে তেজপাতা ছেড়ে মরিচ ও সরিষার ফোড়ন দিন। আদাবাটা ও  সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে ডাল দিয়ে নিন। * নামানোর আগে চিনি দিয়ে দিন। ফুটে উঠলে চুলা থেকে নামিয়ে নিন। লাউ চিংড়ি উপকরনঃ ১। লাউ টুকরো করে কাটা ২ কাপ ২। চিংড়িমাছ ১ কাপ ৩। রসুনবাটা ১/২ চা চামচ ৪। আদাবাটা ১ চা চামচ ৫। হলুদ গুঁড়ো ১/৩ চামচ  ৬। মরিচ গুড়া ১/৩ চা চামচ ৭। কালোজিরা ১/২ চামচ  ৮। জিরাগুড়া  ১/৩ চামচ  ৯। ধনিয়াগুড়া...

মজাদার রাবড়ি রেসিপি

মজাদার রাবড়ি রেসিপি মজাদার রাবড়ি রেসিপ।  ছবিঃ সংগৃহীত উপকরনঃ ১। ঘন দুধ ৩ কাপ ২। ক্রিম বা দুধের সর ৩ টেবিল চামচ ৩। ছানা ১ কাপ ৪। ঘি ২ টেবিল চামচ ৫। চিনি পরিমানমতো ৬। পেস্তা/কাঠবাদাম কুঁচি পরিমানমতো ৭। জাফরান সাজিয়ে পরিবেশনের জন্য পছন্দ অনুযায়ী পদ্ধতিঃ * প্রথমে ছানা হাত দিয়ে ভালোমতো ময়ান করে মিহি করে নিন। এরপরে একটি পাত্রে ঘি গরম করে তাতে ছানা দিয়ে হাল্কা ভেজে নিন। * দুধের সর বা ক্রিম দিয়ে আরো কিছুক্ষন ভুলা করে বাদাম অ চিনি দিয়ে ২ মিনিট নেড়েচেড়ে আগে থেকে জ্বাল দিয়ে ঘন করে রাখা দুধ দিয়ে দিন। * চুলার আচ কমিয়ে নাড়তে থাকুন যেন নিচে না লেগে যায়। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করুন। * পরিবেশন পাত্রে ঢেলে উপরে বাদাম কুঁচি আর জাফরান ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন সুস্বাধু রাবড়ি।

পূজোর শেষ প্রস্তুতিতে হয়ে যাক ত্বক ও চুলের যত্ন

পূজোর শেষ প্রস্তুতিতে হয়ে যাক ত্বক ও চুলের যত্ন আকাশের ভেসে থাকা সাদা সাদা গুচ্ছ মেঘ আর জমিনের কাশফুল জানান দিয়েছে শরতের কথা। শরতের এ আগমনের সঙ্গে সঙ্গে বছর ঘুরে হাজির হয়েছে শারদীয় দুর্গাপূজা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এ প্রধান উৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাশন সচেতনরা ব্যস্ত পছন্দের পোশাক খুঁজতে। কিন্তু পোশাক পরলেই তো হবে না, পূজার পুরো সপ্তাহ জুড়ে থাকতে হবে ফিট। তাই ত্বক ও চুলের যত্ন নিয়ে পূজায় সবার মাঝে নিজেকে আলাদা করে উপস্থাপনের জন্য পূজা শুরুর আগেই প্রস্তুত হয়ে যাক আপনার ত্বক এবং চুল। উৎসবের ঠিক দুইদিন আগে ত্বকের সৌন্দর্য্যে ফেশিয়ালটি করে ফেলুন। এ ক্ষেত্রে ক্লিনজিং ফেশিয়াল ভালো হবে। এতে ত্বক পরিষ্কার হবে এবং ব্রণ কম উঠবে। পার্লারে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। বাড়িতেই করতে পারেন। এতে ত্বকের হারানো উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। পূজোর শেষ প্রস্তুতিতে হয়ে যাক ত্বক ও চুলের যত্ন। ছবিঃ সংগৃহীত ত্বকের যত্নঃ গরমে ত্বকে ঘাম-তেল নিঃসরণের পরিমাণ বেড়ে যায়। এর ওপর ধুলো-ময়লা, নোংরা জমে ত্বক নির্জীব ও অনুজ্জ্বল হয়ে পড়ে। এ সময় ত্বক ভালো রাখার জন্য ক্লিনজিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং এই তিনটি বেসিক স্কিন কেয়ার রুট...