সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

পান করুন এক কাপ তুলসী চা!

পান করুন এক কাপ তুলসী চা! প্রতিদিন সকালে এক কাপ চা পান বেশ ভালো লাগে। এক কাপ গরম চা মনটাও ভালো করে দেয় এবং সেই সাথে বেশ সতেজও লাগে। ধোঁয়া ওঠা গরম এক কাপ চা যদি হয় তুলসী চা তাহলে মিলবে বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা। পান করুন এক কাপ তুলসী চা! * সর্দি, কফের সমস্যা এবং সাইনোসাইটিসের সমস্যায় যারা রয়েছেন তারা নিয়মিত তুলসি চা পান করলে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন দ্রুত। * তুলসি চা জ্বরের ঔষধ হিসেবে পান করলে অনেক ভালো উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যদি চায়ে যোগ করা হয় দারুচিনি তাহলে দ্রুত ফল পাওয়া সম্ভব। * হজমে সমস্যার কারণে অনেকে প্রায়ই পেটে গণ্ডগোলে ভুগে থাকেন। নিয়মিত তুলসি চা পানের অভ্যাস করুন সমস্যার সমাধান হবে। * প্রতিদিন ১ কাপ তুলসি চা পানের অভ্যাস দেহের খারাপ কলেস্টোরল কমিয়ে দেয়। তুলসির ফাইটোকেমিক্যালস, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অর্গানিক কম্পাউন্ড দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা কমায়। * তুলসির বেটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ চোখের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। এটি রাতকানা রোগ সহ নানা চোখের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। * তুলসি পাতার ভিটামিন সি দাঁত ও মাড়ির নান সমস্যা সমাধানে বিশেষ...

ত্বকের দাগ দূর করবে এলোভেরা

ত্বকের দাগ দূর করবে এলোভেরা এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী আমাদের সবারই সুপরিচিত একটি ভেষজ উপাদান। ভেষজ চিকিৎসা শাস্ত্রে এলোভেরার ব্যবহার পাওয়া যায় সেই খৃীষ্টপূর্ব যুগ থেকেই। তখন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত এলোভেরার অনেক গুণের কথা আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে ত্বকের দাগ দূর করার ক্ষেত্রে এর ভূমিকা অনন্য। চলুন জেনে নেই এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর মাধ্যমে কিভাবে দাগহীন ত্বক পাওয়া যাবে। ত্বকের দাগ দূর করবে এলোভেরা এলোভেরার শরবতঃ  এলোভেরার   একটি সতেজ পাতা কেটে নিয়ে পরিস্কার করে দুইভাগ করুন। এরপর ভেতরের জেলির মতো শাসগুলো চামচ দিয়ে গ্লাসে ঢেলে নিন। এবার পানি ও চিনি মিশিয়ে তৈরী করুন এলোভেরার টনিক। এর ঝাঁঝালো গন্ধ দূর করতে এর সাথে একটু ট্যাং মেশাতে পারেন। এই টনিক প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পান করলে, প্রাকৃতিক ভাবেই পেতে পারেন দাগহীন ত্বক। ব্রণ এবং সানবার্ণ থেকেও এটি আপনাকে মুক্তি দেবে। ত্বকের দাগে প্রয়োগঃ এলোভেরার শাস বা জেল ত্বকের যেসব জায়গায় দাগ আছে, সেখানে সরাসরি প্রয়োগ করতে পারেন। রাতে ঘুমাবার আগে ত্বকের দাগগুলোতে জেলের মতো করে এলোভেরার শাস লাগান। সকালে উঠে যে কোন ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলু...

শরীরের গড়ন বুঝে পোশাক নির্বাচন

শরীরের গড়ন বুঝে পোশাক নির্বাচন ফ্যাশন সচেতন মেয়েরা নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতে পোশাক কিনতে গিয়ে অনেক সময় দোটানায় ভোগেন। অনেকেই আছেন পোশাক নির্বাচনে নিজের শারীরিক গড়নের কারণে সঠিক পোশাকটি ক্রয় করতে পারেন না। সঠিক আকৃতি ও নকশা মেনে পোশাক পরলে ফ্যাটি-স্লিম সবধরনের মেয়েকেই যে কোনো পোশাকেই মানাবে। তবে মোটা মেয়েরা সবধরনের পোশাক পরতে পারেন না। সব সময় কনফিউশনে থাকেন যে, আসলে পোশাকটি মানিয়েছে কিনা! এসব দ্বিধা দূর করার জন্য শরীরের গঠন অনুযায়ী পোশাক নির্বাচনে বিশেষ কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখুন। তাই পোশাক নির্বাচনের আগে নিজের শীরের গড়ন বুঝে পোশাক নির্বাচন করুন। শরীরের গড়ন বুঝে পোশাক নির্বাচন ১। আপেল আকৃতিঃ সাধারণত আপেল আকৃতির শরীরের পেটের মেদের পরিমাণ বেশি থাকে। তাদের ঢিলেঢালা পোশাক বেছে নেওয়া উচিত। ছোট হাতা ও  সেমি লং পোশাকই শ্রেয়। ২। সরল আকৃতিঃ অনেকের শরীর উপর থেকে নিচ পর্যন্ত সমান, তারা এমন পোশাক বেছে নেবেন যাতে দেখতে কার্ভি মনে হয়। এ জন্য স্লিমিং শোল্ডার পোশাক বেছে নিন। ৩। বালুঘড়ি গঠনঃ কোমরের গঠন যাদের সরু তারাই এ আকৃতির আওতায় পড়েন। বেশি স্লিম না, তবে শারীরের গঠন বোঝা যায় এমন পোশাক ব...

মেকআপ তোলার জন্য নারকেল দুধের ব্যবহার

মেকআপ তোলার জন্য নারকেল দুধের ব্যবহার মেকআপ তোলার জন্য নারকেল দুধের ব্যবহার মুখের ও চোখের মেকআপ তোলার ক্ষেত্রে নারকেল দুধের জুড়ি মেলা ভার। মেকআপ রিমুভারে থাকা ক্ষতিকর উপাদান আপনার ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি সাধন করতে পারে। নারকেল দুধ ত্বককে শুস্কতার হাত থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে সম্পূর্ণ মেকআপ তুলে ফেলতে সাহায্য করে। এছাড়া চোখের নমনীয়ভাব বজায় রেখে চোখের ক্লান্তভাব ও চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে। সমপরিমান নারকেল দুধ ও নারকেল তেল ভালোভাবে মিশিয়ে ২টি তুলার প্যাডের সাহায্যে সারা মুখে আলতোভাবে লাগিয়ে নিন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন যাতে তা মেকআপের সাথে ভালোভাবে মিশে যায়। এ সময় তুলার প্যাড ২টি চোখের উপর রাখতে পারেন। এতে চোখের ফোলাভাব থাকলে তা কমে যাবে এবং মেকআপের ফলে চোখের যে কমনীয়তা হারিয়ে যায় তা ফিরে আসবে। এরপর স্বাভাবিক ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। মেকআপ তো পুরো পরিষ্কার হবেই সাথে সাথে ত্বক হয়ে উঠবে কোমল ও দীপ্তিময়।

ত্বকের যত্নে গ্লিসারিন

ত্বকের যত্নে গ্লিসারিন ত্বকের যত্ন-আত্তিতে গ্লিসারিন বেশ উপকারী, যার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ত্বকের যেকোনো সমস্যার সমাধানে এটি খুবই কার্যকরী। ত্বকের যত্নে গ্লিসারিন। ছবিঃসংগৃহীত >> প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ঠোঁটে গ্লিসারিন ব্যবহার করুন। এতে ঠোঁট নরম হবে এবং কালচে ভাব দূর হবে। >> শ্যাম্পু করার পর ভেজা চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করুন। এটি চুলে প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করে, যা চুলকে ঝরঝরে ও মসৃণ করে। >> ৩ চা চামচ দুধের সাথে ১ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে সারারাত রাখুন। আপনি চাইলে হাত ও পায়েও লাগাতে পারেন। সকালে ধুয়ে ফেলুন।এটি ক্লিঞ্জার হিসেবে কাজ করবে। >> শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসায় একটি ছোট পাত্রে ১ টেবিলচামচ ভ্যাসেলিন ও গ্লিসারিন নিয়ে ভালোভাবে মিশান। মিশ্রণটি আপনার মুখে ও শরীরে লাগিয়ে রাখুন সারারাত। >>গোসলের পরে এক মগ পানিতে এক টেবিল-চামচ গ্লিসারিন মিশায়ে তা শরীরে ঢালুন। তবে সাধারণ পানি দিয়ে আর ধুয়ে ফেলবেন না। এভাবে গোসল করা হলে তা আপনার সারা শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখবে। ফলে সারাদিনই ত্বকের নমনীয়তা অনুভব করবেন। >> এক চা চামচ...

মজাদার চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি

মজাদার চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি শীতের এই সময়ে বিকাল বেলায় স্বাস্থ্যকর কিছু খেলে স্বাস্থ্য যেমন ভাল থাকে তেমনি মন মেজাজ ও ভাল থাকে। আজকে থাকছে আপনাদের জন্য চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি। মজাদার চিকেন কর্ণ স্যুপ রেসিপি উপকরণঃ ১। মুরগির মাংস ১/২ কাপ ২। মুরগির হাড়(স্টকের জন্য) ৩। ডিম ফেটানো ২টা ৪। বেবি কর্ন/ভুট্টা ১/২ কাপ ৫। কর্ণফ্লাওয়ার ২টে.চা ৬। চিনি দেড় চা চামচ ৭। কাঁচামরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ ৮। গোলমরিচের গুড়া, লবণ স্বাদমতো প্রস্তুত প্রণালীঃ * মুরগির হাড়গুলি ২ লিটার পানিতে সিদ্ধ করে আলাদা স্টক বানিয়ে ছেঁকে ১লিটার স্টক মেপে নিন। * মাংস, ছোট কুচি করে চুলায় একটি হাড়িতে স্টক বসিয়ে দিন। * স্টকে মাংস, লবণ, স্বাদলবণ,গোল মরিচের গুড়া, কাঁচা মরিচ কুচি, চিনি এবং বেবি কর্ন/ভুট্টা একসাথে মিশিয়ে নিন। * একটি কাপে সামান্য পানিতে কর্নফ্লাওয়ার গুলে স্টকে দিয়ে স্যুপ ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। * ফুটে উঠার ১-২ মিনিট পরে সুপ ঘন হয়ে আসলে ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে দিয়ে হালকা নেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার কর্ন স্যুপ। ছবিঃ সংগৃহীত

শীতের পোশাকের যত্ন

শীতের পোশাকের যত্ন শীতের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামগুলো সারা বছর যত্ন করে তুলে রাখা হয়। পুনরায় ব্যবহারের আগে তাই অনেক দিন ঘরে থাকার ফলে যেকোনো কাপড়েই একধরনের গন্ধ হয়, থাকে রোগজীবাণু, পড়তে পারে দাগও। তুলে রাখা হলেও ময়লা হয়ে যেতে পারে এগুলো। পোকামাকড়ের উপদ্রবও হতে পারে। শীতের পোশাকের যত্ন >>  কাপড়ের ধরন, রঙের বিভিন্নতা, আর ময়লার ধরণবলেদেবে কোনোটাতে দরকার পড়বে লন্ড্রি ওয়াশ, আবার কোনটা ড্রাই ওয়াশ করলেই চলবে। >>  ড্রাইওয়াশ উপযোগী কাপড় ঘরেও পরিষ্কার করা যাবে। সে জন্য শ্যাম্পু দিয়ে ধুতে হবে। আর লন্ড্রি ওয়াশ উপযোগী কাপড় গুঁড়া সাবান মেশানো পানিতে ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলা যায়। >>  শীতকালে ঘাম কম হয় তাই কাপড় খুব একটা ধোয়ার প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া এই সময় সূর্যের তাপ কম থাকায় কাপড় সহজে শুকায় না। তাই শীতের পোশাক পরার পরে তা কিছুক্ষণের জন্য বাতাসে মেলে দেওয়া ভালো। >>  রেশম ও পশমের কাপড়ে ঘামের দাগ লাগলে তা ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললেই হয়। পুরানো ঘামের দাগ ও রঙিন কাপড়ের দাগ উঠাতে অ্যামোনিয়া হাইড্রোজেন পার অক্সাইড এবং সোডিয়াম হাইপো সালফাইডের দ্রবণে পর...

ত্বকে দরকার ময়েশ্চারাইজিং

ত্বকে দরকার ময়েশ্চারাইজিং সাধারণ বা তৈলাক্ত ত্বকের চেয়ে শীতে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা বেড়ে যায়। বাসায় কিংবা বাইরে শীত সামলাতে হাতের কাছে সব সময় কিছু জিনিস তৈরি থাকা চাই। তালিকায় থাকুক কোল্ড ক্রিম, ময়েশ্চারাইজার, সানস্ক্রিন ও লিপবাম। এগুলো শুধু শীতের রুক্ষতাকে দূরেই রাখবে না, করবে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। ত্বকে দরকার ময়েশ্চারাইজিং শীতে ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে ক্লিনজিংয়ের পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজিংয়ের ওপর নজর দেওয়া প্রয়োজন। ত্বকের ধরন অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার লোশন বেছে নিন। গোসলের পরই ভেজা শরীরে ময়েশ্চারাইজার লাগান। হালকা হাতে সার্কুলার মুভমেন্টে ম্যাসাজ করে ময়েশ্চারাইজার মাখতে হবে। দিনভর সুরক্ষায়। এ ধরনের ত্বকে শীতে শিয়া বাটারসমৃদ্ধ অয়েলি ময়েশ্চারাইজার ভালো। আর মুখের ত্বকের জন্য জেল বেসড ফর্মুলা এড়িয়ে বেছে নিতে হবে ক্রিম বেসড ময়েশ্চারাইজার। তৈলাক্ত ও স্বাভাবিক ত্বকের ময়েশ্চারাইজার কিংবা কোল্ড ক্রিম ভিটামিন এ, সি কিংবা ই-যুক্ত হলে ভালো। আর বাইরে বেরোনোর আগে সবার জন্যই সানস্ক্রিন আবশ্যক। এ সময় ময়েশ্চারাইজড বেসড সানস্ক্রিন ভালো। ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করবে। সঙ্গে ত্বকের ময়েশ্চার বজায় রাখবে।

ঘরোয়া উপায়ে করুন চুলের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট

ঘরোয়া উপায়ে করুন চুলের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট আমাদের চুল তৈরি হয়েছে ক্যারোটিন নামক এক প্রকার প্রোটিন দিয়ে। এই ক্যারোটিনের কারণেই চুল সুস্থ ও সবল থাকে। চুলের ইলাস্টিসিটিও ধরে রাখে এই প্রোটিন। প্রোটিন ট্রিটমেন্ট যা চুলের গভীরে পৌঁছে চুলে পুষ্টি জোগায়। এছাড়াও এই ট্রিটমেন্ট দুর্বল বা ভঙ্গুর চুলে পুষ্টি জুগিয়ে কয়েক গুন ঝরঝরে ও সতেজ করে। নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে করবেন প্রোটিন ট্রিটমেন্টঃ ঘরোয়া উপায়ে করুন চুলের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট প্রোটিন ট্রিটমেন্টের জন্য প্রথমে নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল গরম করে নিন। এবার চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালো করে তেল লাগান। খেয়াল রাখুন প্রতিটি চুলের গোড়ায যেন তেল পৌঁছায়। এবার গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মাথায় পেঁচিয়ে রাখু্ন কিছুক্ষন। এতে তেল মাথার ত্বকের গভীরে প্রবেশ করবে। এরপর চুলে প্রোটিন প্যাক লাগান। এরজন্য ১টি ডিম, আধা কাপ টক দই, ২ টেবিল চামচ মধু আর ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। মাথার ত্বকে আর চুলে ভালো করে লাগিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। আপনার চুলের উপযোগী শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে তারপর কন্ডিশ...

এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর বিভিন্ন গুনাগুন

এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর বিভিন্ন গুনাগুন এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী হৃদযন্ত্র, স্নায়ুতন্ত্র, মুখের ঘা, পেটের পীড়া, রূপ সৌন্দর্যসহ বহু উপকারে আসে। এলোভেরা এমন একটি গাছের পাতা যা প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস করে এই এলোভেরা পাতার নির্যাস মেশানো সরবত পান করলে কৌষ্ঠকাঠিন্যসহ বহু রোগের উপশম হয়। শরীর মন সব কিছুই ঠাণ্ডা রাখে। মানব দেহের প্রত্যেকটি রোগের প্রতিকার এই ঘৃতকুমারীর মধ্যে আছে। তাই আমাদের সবার উচিত এর গুনাগুন ও ব্যবহার সম্পর্কে। এলোভেরা বা ঘৃতকুমারীর বিভিন্ন গুনাগুন হজমে সহায়কঃ নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস পানে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।  । ফলে দেহের পরিপাকতন্ত্র সতেজ থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শক্তিবর্ধকঃ নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস সেবন শরীরের শক্তি যোগান সহ ওজনকে নিয়ন্ত্রণে  রাখতে সাহায্য করে। রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ যারা দীর্ঘকাল ফিব্রোমিয়ালজিয়ার মতো সমস্যায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে ঘৃতকুমারীর রস দারুণ কাজ করে। এটি দেহে সাদা ব্লাড সেল গঠন করে যা ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে। ক্ষতিকর পদার্থের অপসারণঃ দেহ থেকে ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণে এটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক ঔষধির কাজ করে। ঘৃতকুম...

প্রিয়ডের সময়েও দরকার নিজের যত্ন

প্রিয়ডের সময়েও দরকার নিজের যত্ন মে‌য়ে‌দের বয়:স‌ন্ধিকা‌লে পদার্প‌ণের প্রথম বৈ‌শিষ্ট্যই ঋতুস্রাব বা পি‌রিয়ড (Period)। এ‌কে ‘মা‌সিক’-ও ব‌লা হ‌য়ে থা‌কে। প্র‌ত্যেক মে‌য়ে‌দের জন্য এটি এক‌টি শরীরবৃত্তীয় প্র‌ক্রিয়া। নারী‌দেহ‌কে সুস্থ্য ও গর্ভধারণে সক্ষম কর‌তে প্রতি মাসের নি‌র্দিষ্ট তা‌রিখ থে‌কে স্বাভা‌বিক নিয়‌মে ক‌য়েক‌দিন ব্যাপী পি‌রিয়ড হয়। এ সময় মেয়েদের জরায়ু থেকে কার্ভিক্স পার হয়ে জননেন্দ্রিয় দিয়ে রক্ত নির্গত হয়। তবে বি‌শেষ কিছু অ‌নিয়ম ও অব‌হেলার কার‌ণে মে‌য়ে‌দের মাসি‌কের সমস্যা দেখা দেয়। তাই এসময়ে মেয়েদের দরকার নিজের প্রতি একটু বেশি যত্নশীল হওয়া। প্রিয়ডের সময়েও দরকার নিজের যত্ন যেমন, সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য প্যাড বা কাপড় পরিবর্তনের আগে ও পরে ভালোমত হাত পরিষ্কার করতে হবে, প্রতি তিন বা চার ঘন্টা পর প্যাড পরিবর্তন করতে হবে, প্যাডটি অথবা কাপড়টি ভালো করে মুড়ে আবর্জনার মধ্যে ফেলতে হবে। টয়লেটের মধ্যে ফেললে সুয়ারেজ লাইন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণঃ  মাসিকের সময় সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে যেমন : * শর্করা সম্বলিত-শস্য, ডাল, শাকসবজি, দই, আলু খেতে হবে ...

বগলের কালো দাগ দূর করার উপায়

বগলের কালো দাগ দূর করার উপায় পোশাকের ঘর্ষণ, লোম পরিষ্কার করা সহ নানা কারণে বগলের নিচে কালো দাগ হওয়া খুবই স্বাভাবিক একটি ঘটনা। তাই জেনে নিন কিভাবে অল্প সময়েই চলে যাবে বগলের কালো দাগ! বগলের কালো দাগ দূর করার উপায় লেবুর রসঃ  লেবু প্রাকৃতিক ব্লিচিং হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি শক্তিশালী অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিসেপটিক উপাদান হিসেবে কাজ করে। বগলের কালো দাগের উপর সরাসরি লেবু ঘষুন। ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া লেবুর রসের সাথে চিনি মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করে নিতে পারেন। লেবুর রস ত্বক রুক্ষ করে তোলে তাই লেবুর রস ব্যবহারের পর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করবেন। দুধ ও মুলতানি মাটিঃ  কাঁচা দুধের সাথে মুলতানি মাটি ও গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে রাখুন, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক মুখেও ব্যবহার করতে পারেন। দই ও হলুদঃ  দইয়ের সাথে এক চিমটি হলুদ, সামান্য লেবুর রস ও চিনি মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি স্ক্রাবের মত ঘষে ঘষে লাগান, তবে খুব হালকা হাতে। তারপর রেখে দিন ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। বেকিং সোডাঃ বগলের কালচে দাগ ওঠাতে বেকিং...

কুড়মুড়ে চিংড়ি ফ্রাই

কুড়মুড়ে চিংড়ি ফ্রাই  ভোজনরসিকদের কাছে চিংড়ি একটি পছন্দের নাম। চিংড়ির যেকোনো পদই তারা ভালোবেসে খান। সন্ধ্যায় চায়ের সাথে ভিন্নতা জন্য খুব সহজে তৈরি করা যায় এমন একটি ছোট্ট রেসিপি কুড়মুড়ে চিংড়ি ফ্রাই। কুড়মুড়ে চিংড়ি ফ্রাই উপকরণঃ  খোসা ছাড়ানো চিংড়ি ১/২কেজি, কর্ণ ফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, চালের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, আদা-রসুন বাটা ১ চা চামচ, ডিম-১ টি, দুধ ১/২কাপ, লবণ, গোল মরিচের গুঁড়া এবং মরিচের গুঁড়া স্বাদমতো, ভাজার জন্য তেল পরিমানমতো। প্রনালীঃ  প্রথমে চিংড়ির খোসা ছাড়িয়ে, ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার আলাদা পাত্রে কর্ণ ফ্লাওয়ার, চালের গুঁড়া, আদা-রসুন বাটা, ডিম, দুধ , লবণ, গোল মরিচের গুঁড়া এবং মরিচের গুঁড়া দিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। তেল গরম করে চিংড়িগুলো মিশ্রণে ঢুবিয়ে একটা একটা করে তেলে ছাড়ুন। সোনালী করে ভেজে তুলুন। যেকোন সস দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন সন্ধ্যার নাস্তার বিশেষ আইটেম কুড়মুড়ে চিংড়ি ফ্রাই। ছবিঃসংগৃহীত

সিলিকা জেল/ ব্যাগের বিভিন্ন ব্যবহার

সিলিকা জেল/ ব্যাগের বিভিন্ন ব্যবহার অসুধের বক্স, চামড়ার ব্যাগ, স্কুলের ব্যাগ, কাপড় , গহনার বাক্স, পানির বোতল ইত্যাদি পন্যগুলোর মধ্যে ছোট ছোট কিছু প্যাকেট দেখা যায়। যেগুলোতে লেখা থাকে “Silica Gel, Do Not Eat, Throw away” । এই ছোট ছোট ব্যাগগুলোই হচ্ছে  সিলিকা জেল বা ব্যাগ। ব্যাগগুলো রাখা হয় পণ্যকে ভেজাভাব বা বাতাসের আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করার জন্য। সাধারনত পণ্য কিনে আনার পর এই সিলিকা ব্যাগগুলো আমরা ফেলে দিই। কিন্তু এই সিলিকা ব্যাগের এমনই কিছু ব্যবহার  যা জানলে হয়তো আপনিও সংরক্ষন করবেন এই সিলিকা ব্যাগ। সিলিকা জেল/ ব্যাগের বিভিন্ন ব্যবহার ##  পানিতে ফোন পরে গেলে সেটা আর ফিরে পাওয়ার কোনো আশাই থাকে না। কিন্তু সিলিকা ব্যাগ সে আশা জিইয়ে রাখে। একটি বাটির মধ্যে অনেকগুলো সিলিকা ব্যাগ রেখে এর মধ্যে পানিতে ভেজা ফোনটি রেখে দিন। দেখবেন, ফোনের সব পানি শুকিয়ে যাবে এবং ফোনটি নষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে যাবে। ##   আর্দ্রতা রূপার গহনার সৌন্দর্য কেড়ে নেয় এবং দ্রুত গহনার রঙ কালো করে দেয়। এজন্য কিছু পরিমানে সিলিকা প্যাকেট আপনি আপনার গহনার বাক্সের মধ্যে রাখুন। আপনার রূপার গহনা থাকবে চ...

অফিসে উত্তম পোশাক নির্বাচনের কিছু টিপস

অফিসে উত্তম পোশাক নির্বাচনের কিছু টিপস ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব, তার মানসিকতা এবং নৈতিক আচরণ প্রস্ফুটিত হয় কেবল তার পোশাকের মাধ্যমেই। তাই অফিসের পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। অনেকেই হয়তো বুঝতেই পারেন না অফিসে কোন পোশাক পড়ে আসা উচিত। বিশেষ করে যেসব অফিসে ড্রেস কোড ঠিক করে দেয়া নেই সেইসব অফিসে পোশাক নিয়ে নানা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। অনেকেই এমন অনেক বেমানান পোশাক পরে আসেন যা অফিসের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করে। কাজেই ব্যক্তিত্ব প্রকাশে প্রতিষ্ঠানের ধরণ, প্রচলিত সংস্কৃতি ও অবস্থান বুঝেই পোশাক নির্বাচন করা উচিত। তাই জেনে নিন অফিসে উত্তম পোশাক নির্বাচনের কিছু টিপসঃ অফিসে উত্তম পোশাক নির্বাচনের কিছু টিপস ১। অফিসের জন্য হালকা মার্জিত রঙের পোশাক নির্বাচন করুন। কেননা খুব বেশি কড়া রঙের পোশাক অফিসে দৃষ্টিকটু দেখায়। ২। নারীরা পোশাক নির্বাচনের ক্ষেত্রে শালীনতার বিষয়টি মাথায় রাখুন। যে পোশাকই পরুন না কেন তা যেন অফিসের সঙ্গে মানানসই ও শালীন হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন। ৩। অতিরিক্ত কারুকাজের জবরজং পোশাক পরে এবং   কখনোই খুব বেশি সেজে অফিসে যাবেন না। এতে ব্যক্তিত্ব নষ্ট হতে প...

পিঁপড়ার যন্ত্রনা থেকে মুক্তি!

পিঁপড়ার যন্ত্রনা থেকে মুক্তি! পিঁপড়ার যন্ত্রনা যে কি তা শুধু ভুক্তভোগীরাই বুঝতে পারে। পিঁপড়ার যন্ত্রনায় ঘরে কোন মিষ্টি জিনিস রেখে শান্তি নেই। বাজারের কেনা পিঁপড়ার ঔষধ দিয়ে পিঁপড়ার হাত থেকে সাময়িক মুক্তি পেলেও কিছুদিন পর আবার তাদের দেখা পাওয়া যায়। তার চেয়ে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে মুক্তি পেতে পারেন এই পিঁপড়ার হাত থেকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে পিঁপড়ার হাত থেকে রক্ষা পাবেন। পিঁপড়ার যন্ত্রনা থেকে মুক্তি! মশলঃ দারুচিনি, লবঙ্গ গন্ধ পিঁপড়া সহ্য করতে পারে না। তাই পিঁপড়ার আসার জায়গায় দারুচিনি বা লবঙ্গ রেখে দিন। দেখবেন ঝামেলা থেকে রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন। চকঃ রান্নাঘরের দরজার সামনে, বিস্কুটের টিনের চারপাশে চক দিয়ে দাগ টেনে রাখুন। চকে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট আছে যা পিঁপড়ারা একদমই পছন্দ করে না। আপানার গাছের চারপাশে চকের গুড়া ছড়িয়ে রাখতে পারেন। এতে করে গাছে পিঁপড়া ধরবে না। লেবুঃ লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড পিঁপড়া মারতে সক্ষম। পিঁপড়া যেসব জায়গায় দেখবেন সেখানে লেবুর রস ছিটিয়ে দেন। আপনি চাইলে লেবুর রসের সাথে পানি মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে রাখতে পারেন। পিঁপড়া দেখলে স্প্রে করে দিতে পারে...

নারীদের সংগ্রহে থাকুক বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ

নারীদের সংগ্রহে থাকুক বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বহন করার জন্য আমরা সবাই কম-বেশি ব্যাগ ব্যবহার করে থাকি। ব্যাগ শুধুমাত্র একটি দরকারি জিনিসই নয় বরং ফ্যাশনের মাধ্যমে মানুষের রুচিবোধে আভিজাত্য প্রকাশের তেমন একটি মাধ্যম। পোশাক আর সাজের সঙ্গে মানানসই একটি ব্যাগেই ফুটে উঠবে আপনার ব্যক্তিত্বের ভিন্নমাত্রা। যেহেতু নারীরাও বাইরে অনেকটা সময় পার করেন তাই কাজের ধরণ অনুযায়ী নারীরাও সংগ্রহে রাখতে পারেন বিভিন্ন রকমের ব্যাগ।  নারীদের সংগ্রহে থাকুক বিভিন্ন ধরনের ব্যাগ শোল্ডার ব্যাগঃ বর্তমান সিজনের ফ্যাশন ট্রেন্ডগুলোর একটি। এটা একই সাথে ক্যাজুয়াল এবং ক্লাসিক। শোল্ডার ব্যাগ আকারে বেশ প্রশস্ত এবং অনেকগুলো অংশ থাকে। কর্মব্যস্ত নারীদের এই ব্যাগ বেশি কাজে লাগে। ব্যাগটি নিয়ে এক মিনিটেই চলে যেতে পারবেন স্মার্ট ক্যাজুয়াল লুকে। হ্যান্ডব্যাগঃ যেন কখনও পূর্ণ হয় না হ্যান্ডব্যাগ। দরকারি জিনিসপত্র সবসময় এতে নিয়ে ঘুরতে বর্তমানের হ্যান্ডব্যাজ্ঞুলোতে  রয়েছে যথেষ্ট জায়গা। লেদার ট্রাভেল ব্যাগঃ যে কোন জায়গায় ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত এবং ভ্রমনের জন্য একটি স্টাইলিশ...

চুলের যত্নে এলোভেরা

চুলের যত্নে এলোভেরা মিসরীয় লোককাহিনী থেকে জানা যায়, সৌন্দর্যবর্ধন করে যে প্রকৃতিকন্যা তার লাতিন নাম এলোভেরা বা ঘৃতকুমারী। স্বাস্থ্যগত চিকিৎসা ছাড়াও সোন্দর্য রক্ষার পাশাপাশি চুলের যত্নে ও ঘৃতকুমারী ব্যবহার হয়ে আসছে যুগযুগ ধরে। এলোভেরা চুলের উজ্জলতা বাড়াতে কন্ডিশনারের কাজ করে। এছাড়া চুল পড়া  এবং খুশকি প্রতিরোধ করে অ্যালোভেরা। চুলের যত্নে   এলোভেরার বিভিন্ন ব্যবহারঃ চুলের যত্নে এলোভেরা * খুশকি দূর করতে মেহেদি পাতার সঙ্গে অ্যালোভেরা মিশিয়ে লাগাতে পারেন চুলে। * মাথা যদি সব সময় গরম থাকে তাহলে পাতার শাঁস প্রতিদিন একবার তালুতে নিয়ম করে লাগালে মাথা ঠাণ্ডা হয়৷ * অ্যালোভেরার রস মাথার তালুতে ঘষে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া বন্ধ হবে এবং নতুন চুল গজাবে। * শ্যাম্পু করার আগে আধা ঘণ্টা অ্যালোভেরার রস পুরো চুলে লাগিয়ে রাখুন। এতে চুল ঝরঝরে  ও উজ্জ্বল হবে * অ্যালোভেরার রস মাথার তালুতে ঘষে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত নতুন চুল গজাবে। ছবিঃসংগৃহীত

মাসের কয়েকদিন কেন প্রিয় মানুষটির মুড অফ?

মাসের কয়েকদিন কেন প্রিয় মানুষটির মুড অফ? পিরিয়ডের সম্য মাসের ওই কটা দিন মুড অফ থাকাই স্বাভাবিক। বেশীরভাগ মেয়েদের ক্ষেত্রেই পিরিয়ডের সময় হলেই পেট ব্যথা, মুড অফ, চুপচাপ বসে থাকা, অল্পেই মেজাজ হারানো—এসব নিত্য নৈমিত্তিক অভ্যেসের মতোই গা-সওয়া একটা ব্যাপার। চলুন জেনে নেই  "বিশেষ করে আমাদের পুরুষ পাঠকেরা, যারা সঙ্গিনীর পিরিয়ড হলে বুঝতে পারেন না কি করা উচিত, বা কেনই বা মেয়েদের এই সময় ঘন ঘন মুড অফ হয়"- পিরিয়ডের সময় একজন মেয়েকে কীভাবে সামলাবেন, কীভাবে তার খেয়াল রাখলে তা মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। মাসের কয়েকদিন কেন প্রিয় মানুষটির মুড অফ? পিরিয়ড হলে আসলে মেয়েদের শরীরে হরমোনের নানারকম পরিবর্তন হয়। মেয়েদের শরীরে একটা গুরুত্বপূর্ণ হরমোন হল ইস্ট্রোজেন। ইস্ট্রোজেন আমাদের মুডকে ঠিক রাখতেও সাহায্য করে। পিরিয়ড শুরু হলে শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা নেমে যায়। ফলে তখন মুড ঘন ঘন অফ হয়। মেজাজ ঠিক থাকে না। এছাড়া পেটে ব্যথা তো একটা সাধারণ সমস্যা। এসময় কোনো কাজও করতে ইচ্ছে করে না। অল্পেতেই মাথা গরম হয়ে যায়। রেগে গিয়ে আপনার পার্টনার, হতে পারে তিনি আপনার স্ত্রী বা খুব কাছের ঘনিষ্ঠ বান্ধবী অথবা আপন...

রাতে রূপচর্চার টিপস

রাতে রূপচর্চার টিপস রাতে রূপচর্চার টিপস * ঝকঝকে,সুস্থ দাতের জন্য ঘুমানোর আগে ব্রাশ করুন। খাওয়ার পরে লবন, গরম পানি কিংবা মাউথ ওয়াশ দিয়ে কুলি করুন। * সামান্য মধু ও দুধ মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে দিন। প্রতি রাতে ঘুমানোর পূর্বে এটি ঠোঁটে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। ঠোঁট ফাটা রোধ করার পাশাপাশি ঠোঁটের কোমলতা ও গোলাপি আভা বজায় থাকবে। * সকালে উঠে হাত পায়ের রুক্ষ ত্বক দেখতে না চাইলে ঘুমুতে যাওয়ার আগে অবশ্যই হাত পায়ের ত্বকে ময়েসচারাইজার কিংবা অলিভ অয়েল ম্যাসেজ করে নিন। কারণ অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। * চুলের রুক্ষতা চিরতরে দূর করতে তেলের তুলনা নেই। সব সময়েই স্বাস্থ্যউজ্জ্বল চুল পেতে রাতে  চুলে তেল দিয়ে রাখুন । এতে চুলের রুক্ষতা, মাথার ত্বকের সমস্যা এবং চুল পড়া একেবারে বন্ধ হবে। * চোখের নিচেটা ফোলা ভাব এবং ডার্ক সার্কেল দূর করতে রাতে ঘুমানোর পূর্বে চোখের চারপাশে লাগিয়ে নিন নারকেল তেল ও ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল এর মিশ্রন। ছবিঃসংগৃহীত

খাটো মেয়েদের জন্য ফ্যাশন টিপস

খাটো মেয়েদের জন্য ফ্যাশন টিপস প্রাকৃতিক ও জলবায়ুর পরিবর্তন, খাবারে রাসায়নিক দ্রব্যের প্রভাব ইত্যাদি কারণে মানুষের আকার দিন দিন কমে আসছে। যে সকল মেয়েদের উচ্চতা কম তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হীনমন্যতায় ভুগেন।  কম উচ্চতার মেয়েরাও হতে পারেন আকর্ষণীয় ফ্যাশনের অধিকারী। তারা যদি তাদের ব্যবহার্য জিনিসপত্র নির্বাচনে একটু সচেতন হোন তাহলে আপাতত দৃষ্টিতে খুব একটা খাটো লাগবেনা। চলুন জেনে নেওয়া যাক খাটো মেয়েদের জন্য কিছু ফ্যাশন টিপসঃ খাটো মেয়েদের জন্য ফ্যাশন টিপস *  বিভিন্ন ধরনের ও মাত্রায় এক রঙের পোশাক পড়লে উচ্চতা নিয়ে একটি বিভ্রম তৈরি করে এবং দেখতে বেশি খাটো লাগবে না। এক্ষেত্রে একরঙা পোশাক ব্যবহার করুন।   *  হাই-ওয়েস্ট বা উচ্চ কোমরের নকশার পোশাক যেমন, ট্রাউজার্স, স্কার্টস, হাফপ্যান্ট বেশি হাইয়ের পোশাক। কারন এগুলোতে পা-কে অনেক লম্বা দেখায়। *  উচ্চতা কম হলে পশ্চিমা পোশাক পরতে হয় খুব সাবধানে। একেবারে ছোট টপস, গেঞ্জি, শার্ট পরবেন না। মাঝারি ঝুলের ফতুয়া, গেঞ্জি, টপস ইত্যাদি পরুন। আড়াআড়ি স্ট্রাইপ বা বড় প্রিন্টের চেয়ে লম্বালম্বি সরু স্ট্রাইপের পোশাক বেছে নিন। *...

খুশকি সমস্যার সহজ সমাধান

খুশকি সমস্যার সহজ সমাধান ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে অনেকের চুলেই দেখা যাচ্ছে খুশকির উপদ্রব। এর মূল কারণ হচ্ছে রুক্ষ আবহাওয়া এবং ধুলোবালি যা মাথার ত্বকে খুশকির উপদ্রব বাড়িয়ে দেয়। এরজন্য বিভিন্ন ধরনের শ্যাম্পু, লোশন ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া রয়েছে বেশ কিছু কার্যকরী ঘরোয়া উপায়ও । একটু সময় বের করে নিয়ে এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করলে মুক্তি পাবেন যন্ত্রণাদায়ক খুশকির হাত থেকে। সমস্যা যখন চুলের খুশকি লেবুর রসঃ  দুই টেবিল-চামচ লেবুর রস তেলের সাথে মিশিয়ে মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করে ৩০ মিনিট পরে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। খুশকি না যাওয়া প্রযন্ত ব্যবহার করুন। তুলসী ও আমলকির মিশ্রণঃ  কয়েকটি তুলসী পাতা এবং আমলকী মিলিয়ে পেস্ট করে মাথার ত্বকে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণ চুলের ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং খুশকি কমাতে সাহায্য করে। দইঃ  খুশকির সমস্যা থেকে বাচঁতে দই খুব কার্যকরী। খুশকি দূর করতে দই মাথার ত্বকে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। ১০ মিনিট রেখে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। অ্যালোভেরা ও রসুনের পেস্টঃ  খুশকি দূর করার জন্য রসুনও বেশ কার্যকরী। চুল ধোয়ার ১৫ মিনিট আগে মাথার ত্বকে অ্যালো...

সর্দি, কাশি থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে যেসব খাবার

সর্দি, কাশি থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে যেসব খাবার প্রচন্ড গরমের শেষে চলে আসছে শীত। তবে ঋতু পরিবর্তনের এইসময়ে অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছে বিভিন্ন রোগে। হঠাত এই আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্য সর্দি, কাশি, জ্বরের কবলে পড়তে হচ্ছে আমাদের। এই সময়ে বিভিন্ন ভাইরাল ইনফেকশনেও ভুগতে হচ্ছে। তবে এই জ্বর, সর্দি, কাশির চিকিত্‌সার জন্য রয়েছে বেশ কিছু ঘরোয়া খাবার যার মাধ্যমে সহজেই মুক্তি পেতে পারেন সর্দি কাশি থেকে। সর্দি, কাশি থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে যেসব খাবার আদা চাঃ  গলা খুশখুসে ভাব দূর করতে আদা চা অত্যন্ত উপকারী। ২ কাপ পানিতে আদা দিয়ে ফুটিয়ে সামান্য মধু মিশিয়ে পান করলে খুশখুসে ভাব দূর হয়ে যাবে।অনেক রকমের রোগ প্রতিরোধ করতে আদা খুব উপকারী। জ্বর কমাতে এক কাপ আদা সেদ্ধর রসে মধু মিশিয়ে খান। লেবু ও মধুর মিশ্রণঃ  লেবু ও মধুর মিশ্রণ গলার ভেতরের ইনফ্লেমেশন কমায় এবং ঠাণ্ডা লেগে গলার ভেতর সরু হয়ে আসার ফলে যে সমস্যা তৈরি হয় তা দূর করে। দারুচিনিঃ  গলা ব্যথা, ঠান্ডা লাগা, কফ সারাতে দারুচিনি খুবই উপকারী। এতে অ্যান্টি ফাংগাল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান রয়েছে। ১ চামচ দারু...

ঘরোয়া উপায় ওজন কমানোর কিছু সহজ টিপস

ঘরোয়া উপায় ওজন কমানোর কিছু সহজ টিপস ওজন কমানোর জন্য কত কিছুই না করতে হয়। তবে যত যাই করা হউক না কেন স্টহিম নিয়োম মেনেই চলতে হবে। চলুন জেনে নেয়া যাক ওজন কমানোর জন্য সহজ কিছু টিপস ঘরোয়া উপায়ে ওজন কমানোর কিছু সহজ টিপস গ্রিন টিঃ দিনের শুরুতে চা না হলে শরীর কেমন ম্যাজম্যাজ করে।তাই সকালে গরম পানির মধ্যে মধু এবং লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া যদি আপনি মধু লেবু মিশিয়ে গ্রিন টি খেতে পারেন। এই খাবার খেলে অতিরিক্ত টক্সিন আপনার শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। তালিকা বানিয়ে নিনঃ যেদিন থেকে ওজন কমানোর কথা ভাববেন সেদিন প্রথমেই কি কি খাবেন এবং কখন খাবেন তার একটা তালিকা বানিয়ে নিন। নৃত্যঃ যদি আপনি নৃত্যশিল্পী নাও হন, তাহলে গানের সঙ্গে পায়ে তাল মেলান। ১০ মিনিট ধরে তাল মিলিয়ে দেখুন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ৫৮ শতাংশ ক্যালোরি বার্ন করতে পারবেন। ফোনে কথা বলুন হেটে হেটেঃ বাসায় যখন ফোনে কথা বলবেন তখন একটা জায়গাতে বসে কথা না বলে সব সময় হেটে হেটে কথা বলুন। এইভাবে ১০ মিনিটে ৩৬ শতাংশ ক্যালোরি নষ্ট করতে পারবেন। প্রচুর পানি পান করুনঃ  প্রচুর পরিমাণে পানি করুন। পানি খাওয়ার ফলে আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন...

দুধ ও চালের গুঁড়োর ফেসিয়াল মাস্ক

দুধ ও চালের গুঁড়োর ফেসিয়াল মাস্ক আয়নায় নিজের দিকে তাকিয়ে যদি দেখা যায় ত্বক মলিন দেখাচ্ছে, ত্বকে কালচে ভাব চলে আসছে  তাহলে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। তাই খুব দ্রুত ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে নেয়ার কৌশল হিসেবে খুব সহজে বাড়িয়ে বানিয়ে নিতে পারেন একটি ফেসিয়াল মাস্ক। তাৎক্ষণিকভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর সাথে সাথে কাটিয়ে ফেলতে পারেন ত্বকের মলিনতাও। চলুন জেনে নেই কিভাবে বানাবেন ফেসিয়াল মাস্কটি। দুধ ও চালের গুঁড়োর ফেসিয়াল মাস্ক ২-৩ টেবিল চামচ চালের গুঁড়ো নিন। এতে পরিমাণ মতো দুধ মিশিয়ে ঘন পেস্টের মতো তৈরি করে নিন। যদি গুঁড়ো দুধ ব্যবহার করতে চান তাহলে সমপরিমাণ গুঁড়ো দুধ নিয়ে পরিমাণ মতো পানি মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করে ফেলুন। এই মিশ্রন ত্বকে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট রেখে হাতের আঙুল দিয়ে ত্বক ঘষে নিন ভালো করে। মাস্কটি ঘষে নেয়ার ফলে আপনাআপনিই ঝড়ে যাবে। এতে করে ত্বকের উপরিভাগে জমে থাকা ময়লা ও মরা কোষ দূর হয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা তাৎক্ষণিকভাবেই বৃদ্ধি পাবে।

ঝলমলে চুল পেতে ঘরেই করুন চুলের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট

ঝলমলে চুল পেতে ঘরেই করুন চুলের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট ঝলমলে চুল পেতে ঘরেই করুন চুলের প্রোটিন ট্রিটমেন্ট। ছবিঃসংগৃহীত চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী ২ চামচ অলিভ অয়েল, ১ চামচ ক্যাস্টর অয়েল এবং ১ চামচ নারকেল তেল নিয়ে এতে ১ টি ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল ভেঙ্গে নিয়ে মিশিয়ে নিন। এরপর একে হালকা গরম করে মাথার ত্বকে ভালভাবে লাগান। ৩০ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। সবথেকে ভালো ফলাফল পেতে সারারাত এই মিশ্রণটি লাগিয়ে রেখে সকালে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ বার ব্যবহারে চুলের আগা ফাটা ৭০-৮০% কমে যাবে। অলিভ অয়েল চুলের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। অলিভ অয়েলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের সংক্রামক রোগ রোধে কাজ করে। এতে করে চুলের গোঁড়া থেকে পুষ্টি যোগায় ও চুলের আগা ফাটা রোধ করে ও চুলের ভঙ্গুরতা কমায়। ক্যাস্টর অয়েল নতুন চুল গজাতে, দ্রুত চুল লম্বা এবং খুশকি প্রতিরোধে সহায়তা করে।

রঙের প্রভাব কি শুধুই কাপড়ে, নাকি আপনার মনেও?

রঙের প্রভাব কি শুধুই কাপড়ে,  নাকি আপনার মনেও? কালো, বাদামী, ধূসর, এই রঙগুলো নাকি ব্যাক্তিত্ব বহন করে। তাই নিজের জন্য রঙ বেঁছে নিতে অনেকেরই নিরাপদ পছন্দ থাকে এধরেন রঙগুলো। কালচে বা ডার্ক রঙ যাদের পছন্দ, তারা সাধারণত রঙ নিয়ে খুব বেশি এক্সপেরিমেন্ট (পরীক্ষা) করেন না। তাই তাদের বেশিরভাগ জামা হয়ে থাকেন এই ধাঁচের রঙের। তবে জানেন কি, রঙিন রঙের পরিবর্তে এমন ডার্ক রঙ বেঁছে নেওয়ার কারণে আমরা কত কিছু মিস করে যাচ্ছি? বিজ্ঞানীরা বলছেন, যখন আমরা কোন রঙের দিকে তাকাই, তখন তা আমাদের মস্তিষ্ককে নাড়া দেয়। মস্তিষ্কের এই আলোড়ন ব্রাইট বা উজ্জ্বল রঙের ক্ষেত্রে একরকম। ডার্ক বা কালচে রঙের ক্ষেত্রে হয় আরেক রকম। লাল, গোলাপী, কমলার মতো উজ্জ্বল রঙ শরীরে আনন্দ অনুভূতির হরমোনের নিঃসরণ করে। এতে মন ইতিবাচক অনুভব করে এবং মুড ভালো থাকে। তাই মন খারাপের সময় রঙিন কাপড় পরার উপদেশ দেন অনেকেই। নিজেই দেখবেন রঙিন জিনিস, ঘর, পর্দা, দেয়াল আপনার মনকে একটা ভালো লাগা অনুভব করাচ্ছে। তাই মন খারাপ বলে ডার্ক রঙ পড়বেন না। বরং মন ভালো রাখতে চান বলে, উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরুন। যদিও যেকোন রঙিন রঙ মন ভালো রাখার জন্য যথেষ্ট। তারপরও...

শীতেও সুস্থ থাকুন

শীতেও সুস্থ থাকুন মৌরি, এলাচ, দারচিনি, এ ধরনের কিছু মশলা এশীয়দের কাছে খুবই পরিচিত, যা চীন এবং মিশরে ৫০০০ বছর আগে থেকে শীতকালের নানা অসুখে ব্যবহার হয়ে আসছে৷ যা আজকাল জার্মানদের কাছেও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে৷ শীতেও সুস্থ থাকুন মৌরিঃ মৌরি পেট পরিষ্কার রাখতে এবং স্বাসনালীর ইনফেকশনের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে থাকে। শীতকালে আধা চামচ মৌরি চা ১০ মিনিট গরম পানিতে ভিজিয়ে দিনে কয়েকবার পান করলে পেট এবং স্বাসনালীর সমস্যা দূরে থাকে। আদাঃ আদা, কাশি, পেটের সমস্যা এবং বমি-বমি-ভাব দূর করতে বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। বড় এক টুকরো আদা এক লিটার পানিতে ঘন্টাখানেক ফুটিয়ে ২৪ ঘন্টা পর ছেঁকে বোতলে ঢেলে রাখুন। তারপর কয়েকদিন ধরে অল্প অল্প করে পান করুন, যা পেটের ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে সাহায্য করবে। এলাচঃ এলাচ পেটকে শান্ত রাখে, নিশ্বাস দুর্গন্ধমুক্ত করে। এমনকি এই ক্ষুদ্র এলাচ দানা চিবোলে নাকি মানুষের মনও ভালো হয়ে যায়। জায়ফলঃ জায়ফল অর্থাৎ শক্ত বাদামের মতো দেখতে এই মসলাটির ভেতরের শক্ত দানা গুঁড়ো করে খেলে ইনফেকশন এবং বাত ও গেঁটে বাতের ব্যথায় খুবই উপকারী। জায়ফল খাওয়ায় রুচি বাড়াতেও সাহায্য করে, তবে পরিমাণে খ...

ব্লাউজ তৈরির ক্ষেত্রে কিছু অতি প্রয়োজনীয় টিপস

ব্লাউজ তৈরির ক্ষেত্রে কিছু অতি প্রয়োজনীয় টিপস ব্লাউজ তৈরির ক্ষেত্রে কিছু অতি প্রয়োজনীয় টিপস ব্লাউজের ফিটিং ভালো হতে হলে সঠিক মাপ নেওয়া জরুরি। আপার বাস, মিডল বাস ও লোয়ার বাসের মাপ ঠিকঠাক নিতে হবে। ব্লাউজের সেলাইয়ে ডার্টের মাপ ঠিক রাখাও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।  ডার্টের মাপ ঠিক থাকলে হাতা ও কাঁধের ফিটিং ভালো হবে এবং স্লিভের পাশে ভাঁজ পড়বে না। ব্লাউজের লেন্থ বেশি চাইলে ব্যক্তির উচ্চতা অনুযায়ী ১৪-১৫ ইঞ্চির পর দুই পাশে কামিজের মতো কাটা থাকলে ফিটিং ভালো হবে। মসলিন, জর্জেট বা সিল্কের ব্লাউজের ভেতরে লাইলিন দিতে হবে। সুতির লাইলিন দিতে না চাইলে ব্লাউজের কাপড় দিয়েই ডাবল লাইলিন দেওয়া যেতে পারে। আর সুতি চাইলে খুব পাতলা সুতি, যেমন- পাকিজা বা বেক্সি ভয়েলের লাইলিন আরামদায়ক। ব্লাউজের নেক লাইনে কাজ থাকলে গলার গয়না বাদ দিলেই ব্লাউজের সৌন্দর্য বজায় থাকবে। জমকালো সাজে কানে ভারী গয়না রাখুন। চুলের সাজেও হরেক গয়নার ব্যবহার সাজে জৌলুস বাড়াবে। স্লিভলেস পরার জন্য অবশ্যই হাত হতে হবে সুঢৌল, মেদহীন, লোমমুক্ত। অতিরিক্ত মোটা আর ক্ষীণকায় হাত হলে স্লিভলেস না পরাই ভালো। মোটা শরীরের মেয়েরা অনেক সময়ই দ্বন্দ্...