সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

2018 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার বানানোর সহজ রেসিপি

জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার বানানোর সহজ রেসিপি উপকরনঃ =====   ১। জলপাইঃ ১কেজি ২। সরিষার তেলঃ ১/৪কাপ ৩। গুড়ঃ ১/২ কেজি ৪। গোটা ধনেঃ ১ টেবিলচামচ ৫। পাচফোড়নঃ ১ টেবিলচামচ ৬। গোটা সরিষাঃ ১ টেবিলচামচ ৭। রসুনের কোয়াঃ ৫ টি ৮। আস্ত শুকনো মরিচঃ ৬টি ৯। ভিনেগারঃ ১/৪কাপ ১০। লবন পরিমান মত চিত্রঃ জলপাইয়ের মিষ্টি ভর্তা আচার (ছবিঃ সংগৃহীত ) প্রস্তুত প্রনালীঃ  ======= কাচা জলপাই ভালোমতো ধুয়ে  ফুটন্ত গরম পানিতে দিয়ে সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ফুটিয়ে নিন। সিদ্ধ হলে নামিয়ে ঠান্ডা করে  ভর্তা করে নিন। তাওয়াতে পাচফোড়ন, গোটা সরিষা, গোটা ধনে, আস্ত শুকনো মরিচ দিয়ে টেলে নিয়ে গুড়ো করে নিন। কইড়াইতে তেল দিয়ে গরম করে বিচিসহ ভর্তা করা জলপাই দিন। এরপরে লবন, গুড়ো মশলা, রসুনের কোয়া, গুড় দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। অল্প আচে আরো কিছুক্ষণ নেড়ে পানি শুকিয়ে নিন। ভিনেগার দিয়ে আরো ৫ মিনিট কষিয়ে নিন। ঠান্ডা করে বোতলে সংরক্ষন করুন।

গরমের সময়ের খাবার

গরমের সময়ের খাবার অতিরিক্ত গরমে সবারই প্রায় হাঁসফাঁস অবস্থা। এই সময় বহু মানুষ হিটস্ট্রোক, শরীরে জলের অভাব (dehydration) ও নানা সংক্রমণের জেরে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এছাড়াও ঠোঁট ও জিভ শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা, অসম্ভব ক্লান্তি, গা গোলানো ও পেশিতে টান ধরার মতো আরও কয়েক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।  গরমের সময়ের খাবার। ছবিঃ সংগৃহীত গরমে অবধারিতভাবেই শরীর ঘামে। এতে শরীর থেকে সোডিয়াম ও পটাশিয়াম বের হয়ে যায়। এটা পূরণ করতে গরমে কিছুক্ষণ পর পর একটু একটু করে লেবু পানি পান করতে হবে। একসঙ্গে বেশি নয়, একটু একটু করে কিছুক্ষণ পর পর লেবু পানি পান করতে হবে। সেই সঙ্গে অবশ্যই বিশুদ্ধ পানি শরবত, ডাবের পানি, ফলের জুস ইত্যাদি খাওয়ার ওপর জোর দিতে হবে। এ সময়টায় খুব ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত তেল, মসলা, ভাজাপোড়া খাবার কিংবা বার্গার, স্যান্ডউইচের মতো ফাস্টফুড গরমে হজমে সমস্যা করে। ফলে ডায়রিয়া, গ্যাস্ট্রিক ট্রাবল, বদহজম হওয়ার আশঙ্কা থাকে। পেট পুরে মুরগি, গরু বা খাসির মাংস, তন্দুরি চিকেন কিংবা চিকেন ফ্রাই খেলে শরীরের তাপ বাড়ে, বাড়ে ঘাম। এর বদলে কম তেল-মসলায় রান্না করা পাতলা মাছের ঝোল, টাটকা শাকসবজি খে...

বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন

বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন  সময় এখন বর্ষাকাল হলেও আবহাওয়ায় চলছে কখনও গুমোট গরম তো কখনও ঝমঝম করে বৃষ্টি। বাইরে কাজ থাকলে আবহাওয়ার দিকে তাকিয়ে তো বাড়িতে বসে থাকাও যায় না। বৃষ্টির সময় বাইরে বেরুলে সবচেয়ে বেশি ঝাক্কি যায় পায়ের উপর দিয়ে। বৃষ্টির পানি আর রাস্তার ময়লায় পায়ের ত্বকের ইনফেকশন, অ্যালার্জি সহ হতে পারে নানান সমস্যা। জেনে নিন কী ভাবে বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন নেবেন। বৃষ্টির সময় পায়ের যত্ন। ছবিঃসংগৃহীত >>>  বৃষ্টির সময় অবশ্যই বাড়ি ফিরে পা ভাল করে ধুয়ে শুকনো করে মুছে নিন। >>>  নোংরা   রাতে বাড়ি ফিরে হালকা গরম জলে মাইল্ড শ্যাম্পু, নুন ও অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে পা ১৫-২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন.পা ধোওয়ার পর শুকনো করে মুছে নিয়ে ময়শ্চারাইজার মাসাজ করে নিন ভাল করে। >>>  পা বন্ধ জুতো পরলে বর্ষার গুমোট গরমে পা ঘেমে যায়। যা থেকে চুলকুনি হতে পারে। তাই ঘাম কমাতে পায়ে অ্যান্টিপারসপিরান্ট ব্যবহার করতে ভুলবেন না। >>>  বর্ষায় সপ্তাহে এক দিন অবশ্যই ফুট স্ক্রাব ব্যবহার করুন। কেনা স্ক্রাব ব্যবহার না করলে নুন বা চিনির সঙ্গে লেবুর রস ম...

হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়!

হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়! গরমের সময় মারাত্মক স্বাস্থ্যগত একটি সমস্যার নাম হিটস্ট্রোক। যা শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারনে সৃষ্ট এক ধরনের জটিলতা। কোন কারনে যদি মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্র ৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইটের তুলনায় বেড়ে ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইটের উপরে চলে যায় তাহলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়। ছবিঃসংগৃহীত গরমে শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে ত্বকের রক্তনালি প্রসারিত হয় এবং অতিরিক্ত তাপ পরিবেশে ছড়িয়ে দেয়। প্রয়োজনে ঘামের মাধ্যমেও শরীরের তাপ কমানো হয়। কিন্তু প্রচণ্ড গরম ও আর্দ্র পরিবেশে অনেকক্ষণ থাকলে বা পরিশ্রম করলে তাপ নিয়ন্ত্রণ আর সম্ভব হয় না। এতে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বিপদসীমা ছাড়িয়ে যায় এবং হিটস্ট্রোক দেখা দেয়। হিটস্ট্রোকের আরেকটি কারন ডিহাইড্রেশন। একজন ডিহাইড্রেটেড ব্যক্তি ঘামের মাধ্যমে যথেষ্ট দ্রুত তাপ বের করে দিতে পারেনা। যার ফলশ্রুতিতে শরীরের তাপমাত্রা অস্বাভাবিক রকম বেড়ে গিয়ে হিটস্ট্রোক হতে পারে। হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে করনীয়ঃ ** সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হবে দেহকে ডিহাইড্রেটেড (পানিশূন্য) হতে না দেয়া। এজন্য প্র...

ন্যাপকিন থেকেও হতে পারে নারীদের জরায়ুর ক্যান্সার!

ন্যাপকিন থেকেও হতে পারে নারীদের জরায়ুর ক্যান্সার! আধুনিক যুগের কর্মব্যস্ত নারীদের ঋতুস্রাব চলাকালীন সময়গুলোতে তাদের প্রধান সঙ্গী হয়ে ওঠে স্যানিটারি ন্যাপকিন। এই স্যানিটারি ন্যাপকিনই হতে পারে জরায়ু ক্যান্সারের কারণ! বিশ্বব্যাপী ৭৫% নারীই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে যৌনাঙ্গে চুলকানি, র‍্যাশ ও ব্যথা বোধ করেন। যার জন্য বেশিরভাগই দায়ি থাকে স্যানিটারি ন্যাপকিন। ন্যাপকিন থেকেও হতে পারে নারীদের জরায়ুর ক্যান্সার! আসুন জেনে নেয়া যাক বিজ্ঞানের দৃষ্টি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিনের স্বাস্থ্যঝুঁকি। ইউএস এনভায়রনমেন্টাল প্রটেকশন এজেন্সির গবেষণায় পাওয়া গেছে, স্যানিটারি ন্যাপকিন তৈরিতে ব্যবহার করা হয় ডাইঅক্সিন (Dioxin) নামক এক ধরণের কেমিকেল। যা সরাসরি ক্যান্সারের জন্যে দায়ী। এছাড়া জরায়ুর নানা ধরনের সংক্রমণের জন্যেও দায়ী থাকে। এই এজেন্সির ১৯৯৬ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রতিটি স্যানিটারি ন্যাপকিনে ডায়োক্সিন থাকে ৪০০ পিপিটি। এই ডায়োক্সিন সন্তাণ ধারণ ক্ষমতা ও জরায়ুর নানা ধরনের রোগের জন্যও দায়ী। দীর্ঘ সময় ধরে সুরক্ষা দেয় যে ন্যাপকিন গুলো, সেগুলো রক্তকে জেলে পরিণত করে ফেলে। কিন্তু ৫ ঘন্টা পরেই সেখানে ফাঙ্গা...

যত কম ঘুমাবেন, আয়ু তত কমবে!

যত কম ঘুমাবেন, আয়ু তত কমবে! প্রতিদিন আমরা অনেক দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করছি। কাজে যাওয়ার জন্য আমরা ঘর থেকে বের হই অনেক আগে, আর কাজ শেষে সন্ধ্যায় বাড়িতেও ফিরি অনেক দেরিতে। আমরা আমাদের সামাজিক এবং পারিবারিক জীবনকেও বাদ দিতে চাই না। কাজেই পরিবারের সদস্যদের সময় দেয়া, বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে ঘোরাঘুরি, টেলিভিশন দেখা.. এসব কিছুর পেছনেই কিন্তু সারাটা দিন চলে যায়। আর এত কিছুতে সময় দিতে গিয়ে যখন সময়ের টানাটানি পড়ে, তখন আমরা ঘুমের সময়টার ওপরই ভাগ বসাই। আমাদের হাতে ঘুমানোর সময় নেই। বেশি সময় ধরে ঘুমানোর চেষ্টাই যেন আমাদের কম। অথচ ঘুম খুবই সার্বজনীন। এটা একেবারে বিনামূল্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য এতটাই ভালো যে এখন ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশনে রোগীদের ঘুমের পরামর্শ দেন। ঘুমের উপকারিতার সীমা নেই। ঘুম না হলে শরীর আর মনের ওপর এর মারাত্মক প্রভাব পড়ে। তবে ঘুমের উপকারিতা পেতে হলে সেটি হতে হবে স্বাভাবিক ঘুম- স্লিপিং পিল খেয়ে ঘুমালে হবে না। কারণ স্লিপিং পিল আবার ক্যান্সার, ইনফেকশন বা অন্য রকমের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। যখন আমরা ঘুমাই না, বা কম ঘুমাই, তখন শরীর এবং মনের ওপর তার বিরূপ প্রভ...

কাজু বাদামের মিল্ক শেক

কাজু বাদামের মিল্ক শেক রোজা রেখে সারাদিনের কাজ আর গরমের ক্লান্তি দূর করতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা ঠান্ডা মিল্ক শেক। কারন দুধ ও বাদাম উভয় আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।  এটি অত্যন্ত সহজ একটি রেসিপি  ঘরে বসে খুব সহজেই তৈরী করতে পারেন মজাদার স্বাদের কাজু বাদামের মিল্ক শেক। উপকরণঃ ১. দুধ- ৩ কাপ ২. কাজুবাদাম- ১ কাপ ৩. চিনি- এক কাপ ৪. পানি- আধা কাপ ৫. এলাচ- প্রয়োজনমত ৬. জাফরান- প্রয়োজনমত প্রস্তুত প্রনালীঃ সারারাত কাজুবাদাম পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে বাদামের খোসা ছাড়িয়ে নিন এবং এলাচ ও চিনি আধা বাটা করে মিশিয়ে নিন। এবার, ওই মিশ্রণ, দুধের সাথে দুই কাপ পানি মিশিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করার পর গ্লাসে দুধ ঢেলে নিয়ে জাফরান মিশিয়ে নিন এবং ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করুন।

চুল পড়া রোধে শ্যাম্পু, কন্ডিশনার নির্বাচনে সতর্ক হউন

চুল পড়া রোধে শ্যাম্পু, কন্ডিশনার  নির্বাচনে সতর্ক হউন ⃟   চুল পরার অন্যতম কারন হচ্ছে চুলের রুক্ষতা। প্রতিদিন শ্যাম্পু করা চুলের রুক্ষভাবের জন্য দায়ী। চুল পরিষ্কার রাখা অবশ্যই জরুরী তবে এর জন্য প্রতিদিন অথবা দিনে একের অধিকবার শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। কারণ শ্যাম্পুতে এমন কিছু ক্লিনিং এজেন্ট থাকে যা চুলের উজ্জ্বলতা কমিয়ে দেয় ও চুলে তেলের স্বাভাবিক পরিমাণ কমিয়ে দেয় যা চুলের আদ্দ্রতা বজায় রাখে। তাই প্রতিদিন শ্যাম্পু  না করে দুই দিন পর পর শ্যাম্পু করার অভ্যাস করুন । প্রত্যেকবার শ্যাম্পু দেয়ার পর কন্ডিশনার ব্যববার করুন। লক্ষ্য রাখবেন শ্যাম্পু যেন স্কাল্পে (চুলসমেত ত্বক) না লাগে। শ্যাম্পু নির্বাচনে PH এর পরিমাণ লক্ষ্য করুন। শুষ্ক চুলের জন্য শ্যাম্পু তে PH এর পরিমাণ ৪.৫-৬.৭ থাকা অনুচিত। PH এর পরিমাণ শ্যাম্পুর বোতলের পিছনে দেয়া থাকে। অনেকে বেবি শ্যাম্পু ব্যববার করে এটা ভেবে যে বেবি শ্যাম্পু চুলের জন্য ক্ষতিকর নয়। কিন্তু বেবি শ্যাম্পুতে PH এর পরিমাণ থাকে অত্যধিক যা শুষ্ক চুলের জন্য খুব ক্ষতিকর। যেসব শ্যাম্পু অম্লীয় সেসব শ্যাম্পু শুষ্ক চুলের জন্য খুব ভালো। চুল পড়া রো...

লবনের হরেক রকম ব্যবহার

লবনের হরেক রকম ব্যবহার  শুধু রান্নায় নয় সর্বক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় লবন। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায়ও সহায়তা করবে লবন। চলুন জেনে নেই  দৈনন্দিন জীবনে লবনের বিভিন্ন ব্যবহারঃ * নতুন কোন কাপড় কেনা পর তা ধোওয়ার সময় পানিতে সামান্য লবন ব্যবহার করুন, কাপড়ের রঙ নষ্ট হবেনা। এই পদ্ধতিতে এক কাপড়ের রঙও অন্য কাপড়ে লাগবে না। লবনের হরেক রকম ব্যবহার * ফুল রাখলে অনেক সময় ফুলদানিতে এক ধরনের বাদামি দাগ পড়ে যায়, এই দাগ উঠাতে লবন দাগের উপর ঘষে নিন। দাগ উঠে আসবে। * নতুন কেনা মোমবাতিগুলো ব্যবহার করার আগে লবন পানিতে এক ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন, এতে মোমবাতি সহজে গলবেনা এবং সবদিকে ছড়াবে না। * সামান্য মধু এবং লবন একসাথে মিশিয়ে বডি স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে মরা চামড়াগুলো সহজেই উঠে আসবে। * খুশকীর সমস্যা থেকে রক্ষা করবে লবন। শাওয়ারের আগে শুধু মাত্র লবন দিয়ে অন্তত পাচঁ মিনিট স্ক্যাল্প ম্যাসেজ করুন। খুশকীর সমস্যা দুর হয়ে যাবে। * ঠোঁটের মরা চামড়া উঠাতে টুথব্রাশে অল্প লবন ছিটিয়ে হালকা করে ঠোঁট ঘষে নিন।এবার ভেজা ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে হালকা ঘষা দিলেই সব মরা চামড়া উঠে আসবে। এবং ঠোঁট নরম ...

বিকেলের নাস্তায় কুমড়ো ফুলের বড়া

বিকেলের নাস্তায় কুমড়ো ফুলের বড়া বিকেলের নাস্তায় বৈচিত্র্য আনতে চাইলে তৈরি করতে পারেন কুমড়ো ফুলের বড়া। তৈরিতে সময় এবং উপকরণ দুটোই কম লাগে। চলুন জেনে নেয়া যাক কুমড়ো ফুলের বড়া তৈরির রেসিপিঃ বিকেলের নাস্তায় কুমড়ো ফুলের বড়া। ছবিঃ সংগৃহীত উপকরণঃ ১০টি কুমড়ো ফুল, ৪ চামচ চালের গুঁড়া, ৪ চামচ বেসন, ১ টা ডিম, ১ টা মাঝারি আকারের পেঁয়াজ কুচি, ১ চামচ ধনেপাতা কুচি, ২-৩টি কাঁচা মরিচ কুচি, ১ চামচ হলুদ গুঁড়া, ১ চামচ লবণ, তেল পরিমাণমতো। প্রণালিঃ একটি পাত্রে চালের গুঁড়া, বেসন ও ডিম দিয়ে ভালোভাবে ফেটে এর মধ্যে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ, হলুদ গুঁড়া, ধনেপাতা ও লবণ দিন। সব উপকরণ একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে আধাঘণ্টা রাখুন। এবার প্যানে তেল গরম করুন। তেল গরম হয়ে গেলে মিশ্রণের মধ্যে কুমড়ো ফুল ডুবিয়ে তা একে একে তেলে ছাড়তে থাকুন। হালকা বাদামি না হওয়া পর্যন্ত এপিঠ ওপিঠ করে ফুলগুলো ভাজতে থাকুন। গরম গরম ভাতের সঙ্গে মচমচে বড়া পরিবেশন করুন।

ফাল্গুন কিংবা ভালোবাসা দিবসে চু্লে থাকুক বসন্তের রঙিন ফুল!

ফাল্গুন কিংবা ভালোবাসা দিবসে চু্লে থাকুক বসন্তের রঙিন ফুল! আকাশে বহিছে প্রেম, নয়নে লাগিল নেশা কারা যে ডাকিল পিছে! বসন্ত এসে গেছে মধুর অমৃত বাণী, বেলা গেল সহজেই মরমে উঠিল বাজি; বসন্ত এসে গেছে থাক তব ভুবনের ধুলিমাখা চরণে মথা নত করে রব, বসন্ত এসে গেছে বসন্ত এসে গেছে।। বসন্তে ফুলের সাঁজ। ছবিঃ সংগৃহীত শীতের হিম বিদায় নেবার কাল উপস্থিত, চলে আসছে বসন্ত। তাসে ফুলের গন্ধ আর কোকিলের ডাক এখনই জানিয়ে দিচ্ছে বসন্ত আগমনের বার্তা। বসন্তের প্রথম দিন পয়লা ফাল্গুন উৎসবের আনন্দটাই অন্যরকম। সবাই বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে, মাথায় ফুল দিয়ে উৎসবে যোগ দেন। ছোট থেকে বড় সবার সাজেই সেদিন প্রকাশ পাবে উৎসবের আমেজ। কখনো বা রঙিন চুড়িতে, নয় তো পরনের লাল-কমলা শাড়িতে, চুলের ফুলে। বসন্তের সাজে আবেদন আনতে ফুলের জুড়ি মেলা ভার। এক সময় গাঁদা, রজনীগন্ধা, গোলাপ এই ফুলগুলোই ছিল চুলের শোভা হয়ে। তবে ফুলের সাজে এখন কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। বাজারে আসা অন্য ফুলের চাহিদাও এখন অনেক। বসন্তের প্রথম দিনটিতে প্রকৃতির বিভিন্ন ফুলের রঙে রঙিন হতে আপনিও চাইলে ভিন্ন ফুলের সাজে নিজেকে সাজিয়ে নিতে পারেন। শুধু খোঁপা নয়, চুলের...

ব্রা কেনার সময় লক্ষ্য রাখুন

ব্রা কেনার সময় লক্ষ্য রাখুন নারীদের বিভিন্ন পোশাকের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পোশাক হল তাদের অন্তর্বাস। শুধু সৌন্দর্য্যের জন্য নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও এটির প্রয়োজন। তাই ব্রা কেনার সময় কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখুন। আসুন জেনে নেই স্তনের যত্ন নিতে সঠিক ব্রা নির্বাচর সময় কোন কোন বিষয়গুলি মনে রাখা উচিতঃ ব্রা কেনার সময় লক্ষ্য রাখুন সঠিক মাপ জানুনঃ  ব্রা কেনার সময় প্রথমেই দেখা উচিত  যে, সেটি ঠিক মত ফিট হচ্ছে কিনা। অতিরিক্ত ঢিলে বা অতিরিক্ত টাইট ব্রা কোনোটাই  পরা উচিত  নয়। কারণ ব্রা স্তনকে বাইরের আঘাত থেকে রক্ষা  করে এবং স্তনের আকার ঠিক রাখতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত ঢিলেঢালা  পরলে এগুলি কোনোটাই হয়না। তাই ব্রা কেনার সময় ফিতার এবং কাপ এর মাপও ঠিক করে দেখে নিন। হুক দেখে নিনঃ কাপ ও ফিতার মাপ দেখার সাথে সাথে, হুকগুলিও ভালো করে দেখে কেনা উচিত।  কারণ অনেকগুলি হুক থাকলে নিজের মত করে  ফিটিং করে পরা যায়। এর সাথে সাথে ফিতা টানলে বাড়ে কিনা সেটিও দেখে নিলে ভালো করে। এছাড়া যা যা খেয়াল রাখবেনঃ * একটি ব্রা প্রতিদিন পরা উচিত  নয়। কারণ ময়লা, দুর্গন্ধ যুক্ত ব্র...

মাথা ব্যথা দূর করার কিছু পানীয়

মাথা ব্যথা দূর করার কিছু পানীয় আবহাওয়া পরিবর্তনের এই সময় বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে। আর মাথা ব্যথা থাকলে কোনো কাজই ঠিকভাবে করা যায় না। তাই যত তাড়াতাড়ি এই মাথাব্যথা দূর করা যায় ততই ভালো। এমনকিছু পানীয় রয়েছে যা পান করলে সহজেই মিলবে মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি। মাথা ব্যথা দূর করার কিছু পানীয় পানীয়- ১ঃ  ১/২ কাপ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ মধু এবং ২ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অয়েল অল্প পানির সাথে মিশিয়ে ২-৩ মিনিট জ্বাল দিয়ে পান করুন। ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রক্ত চলাচল সচল রাখে এবং ধমনীর ইনফ্লামেশন রোধ করে। ঠান্ডা, জ্বর সর্দিজনিত মাথাব্যথা এই মিশ্রণটি নিমিষে দূর করে দেয়। পানীয়- ২ঃ আদা রক্তনালী রিল্যাক্স করে এবং মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বজায় রাখে। আদাকে প্রাকৃতিক পেইনকিলার বলা হয়। মাথাব্যথা হলে এক কাপ আদা চা পান করুন, এটি আপনার মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করবে। এক টুকরো আদা চিবিয়েও খেতে পারেন। পানীয়- ৩ঃ  কাঠাবাদামে ম্যাগনেসিয়ামের প্রধান উৎস। ম্যাগনেসিয়াম, মিনারেল এবং স্যালিকন অ্যাসপেরিনের কাজ করে। মাথাব্যথার সময় এক মুঠো কাঠবাদাম খেতে পারেন। আর কাঠবাদামের দুধ মাথা ব্যথা...

রেসিপিঃ সবজি খিচুড়ি

রেসিপিঃ সবজি খিচুড়ি সময়টা এখন হরেক রকম তাজা সবজির। এসব সবজির মিশেলে সুস্বাদু খিচুড়ি হলে সকালের নাস্তাটা মন্দ হয় না। ছোট বড় সবার কাছে প্রিয় হতে পারে বিশেষ রেসিপিতে রান্না সবজি খিচুড়ি। স্বাদ আর গন্ধে মোহময় এমন খিচুড়ি রান্না হবে সহজে। এক নজরে দেখে নিতে পারেন তেমনি এক দারুণ রেসিপি। সবজি খুচুড়ি উপকরনঃ  বাসমতি চাল ২ কাপ, সবজি (গাজর, বরবটি, মটরশুঁটি, ফুলকপি, আলু) ছোট টুকরো সব মিলিয়ে ২ কাপ, আলু আধা কাপ, ভাজা মুগডাল ১ কাপ, আদা বাটা দেড় চা চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, হলুদ গুঁড়া দেড় চা চামচ, টক দই দুই টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ, লবণ ১ চা চামচ, চিনি ১ চা চামচ, গরম মসলা গুঁড়া ১ চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, এলাচ ২টি, দারুচিনি ২টি, তেজপাতা ২টি, গরম পানি ৬ কাপ, ঘি ২ টেবিল চামচ, তেল আধা কাপ। প্রণালীঃ  মুগডাল ২ ঘণ্টা ও চাল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে নিন। মটরশুঁটি ছাড়া সব সবজি একসঙ্গে সেদ্ধ করে নিন। কড়াইয়ে অর্ধেক তেল দিয়ে গরম হতে দিন। এবার তাতে গরম মসলা ও পেঁয়াজ দিয়ে ভেজে টক দই, চিনি ও আধা চা চামচ লবণ দিয়ে কষিয়ে সবজি দিন। সবজি কষানো হলে আলাদা পাত্রে তুলে রাখুন। এবার ...

ভ্যাসলিনের কিছু অজানা ব্যবহার!

ভ্যাসলিনের কিছু অজানা ব্যবহার! পেট্রোলিয়াম জেলি বা ভ্যাসেলিন কথা আমরা সবাই জানি যা কিনা আমদের ত্বককে প্রয়োজনীয় ময়েশচার করে নরম ও মসৃণ করে। হাতের কনুই এর খসখসে চামড়া নরম ও মসৃণ করতে বা গোড়ালির ফাটা রোধ করতে নিয়মিত ভ্যাসলিন ব্যবহার অনন্য। ভ্যাসলিনের কিছু অজানা ব্যবহার! নখ ভাঙ্গা থেকে রক্ষা পেতে এবং নখকে শক্ত করতে ভ্যাসলিনের সঙ্গে গ্লিসারিন মিক্স করে নখে লাগান। অথবা শুধু ভ্যাসলিনও ব্যবহার করতে পারেন। চুলের আগা ফাটা রোধ করতে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুলের আগায় একটু ভ্যাসলিন লাগিয়ে নিন। ধীরে ধীরে চুলের আগা ফাটা কমে যাবে। কিন্তু ঠোট কিংবা পা ফাটা রোধ করা ছাড়াও আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন কাজে রয়েছে ভ্যাসলিনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার। চলুন জেনে নেয়া যাক এমন কিছু ব্যবহারের কথাঃ সুপার গ্লু টিউবের মুখেঃ সুপার গ্লু টিউবের মুখ অথবা যে কোন পেচিয়ে খুলতে হয় এমন পাত্রের মুখ সহজে খুলতে এর প্যাচের মধ্যে ভ্যাসেলিন লাগিয়ে নিতে পারেন। চুইংগাম দূর করতেঃ টেবিলের নীচে বা অন্য কোন কাঠের তাকে যদি চুইংগাম লেগে থাকতে দেখেন তবে তাতে অল্প ভ্যাসেলিন লাগিয়ে তা উঠে আসা পর্যন্ত ভাল করে...

শীতের সমস্যা গলা ব্যথা!

শীতের সমস্যা গলা ব্যথা! ঋতু পরিবর্তনের ফলে হঠাৎ ঠাণ্ডা লাগা, খুব সহজেই ঠাণ্ডায় গলা ব্যথা হয়। খুসখুসে কাশি আর জ্বরও অনেক সময় গলা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ সময় কণ্ঠনালীতে সংক্রমণ হয়, প্রদাহ হয়, অনেক সময় টনসিল এবং অন্যান্য গ্রন্থি ফুলে যায় ও ব্যথা করে৷ তাই এসকল সমস্যা প্রতিরোধের জন্য সবসময় সচেতন থাকতে হবে। শীতের সমস্যা গলা ব্যথা! ১। গলা ব্যাথার জন্য গরম পানীয় খুব কার্যকর। আদা চা, কফি, মধু মিশানো জল, গরম দুধ প্রভৃতি পান করতে হবে। ২। গলা ব্যথা বেশি হলে শীঘ্রই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেক সময় টনসিল ফুলে গলা ব্যথা হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে পরামর্শ নিয়ে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। ৩। গলা ব্যথার সঙ্গে যদি ঢোক গেলার সময় কাঁটা কাঁটা অনুভূতি হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। গ্ল্যান্ড ফুলে, গ্ল্যান্ডে ইনফেকশন হলে এরকম হয়ে থাকে। সময়মত চিকিৎসা না করালে পরবর্তীতে এটি থেকে জ্বর ও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। ৪। হাঁচি, কাশি ও গলার ভিতর প্রচুর তরল নিঃসরণের জন্য শরীর অনেকটাই পানিশুন্য হয়ে পড়ে। তাই প্রচুর পানি ও তরল খাবার খেতে হবে। তবে অবশ্যই ঠাণ্ডা পানি বর্জন করা প্রয়োজন। গলা ব্যাথায় ধোঁয়া উঠা গ...

স্কাল্পে চুলকানি হওয়ার কারণ ?

স্কাল্পে চুলকানি হওয়ার কারণ ? শ্যাম্পু করার পরদিন থেকেই মাথার স্কাল্প চুলকাচ্ছে? খুবই যন্ত্রণাদায়ক এই ব্যাপারটা। অনেকেই এই সমস্যায় ভুগছেন। এই সমস্যাটি হচ্ছে ইচি স্কাল্প। যারা ভুগছেন তারা জানেন, কী পরিমাণে মাথার স্কাল্পে চুলকানি হয়। স্কাল্পে চুলকানির কারন >>  স্কাল্পে চুলকানির কারণ হচ্ছে অতিরিক্ত ময়েশ্চার স্কাল্পে জমা হওয়া। বিশেষ করে যাদের স্কাল্প অয়েলি তারা এতে বেশী ভোগেন। এছাড়াও তাড়াহুড়োতে চুল না শুকিয়েই বেধে ফেললে, ভেজা চুলের ময়েশ্চারগুলো জমা হয়ে এই ইচিং হয়। এছাড়া খুশকি এবং উকুনও হতে পারে। তাই সবসময় গোসলের পরে চুল ভালোভাবে শুকিয়ে নিয়ে তারপরে বাঁধবেন। বেশি ব্যস্ততা থাকলে হেয়ার ড্রাইয়ার ব্যবহার করবেন। তবুও ভেজা চুল একদমই বাঁধতে যাবেন না। >>  আরেকটি কারণ হচ্ছে, চুলের গোড়া পরিষ্কার না রাখা। অনেকেই আছেন, যারা নিয়মিত শ্যাম্পু করেন না। তাদের স্কাল্পের ঘাম, ধুলোবালি, অয়েল জমতে জমতে এক পর্যায়ে চুলকানি শুরু হয়। >>  যারা হ্যাট, হিজাব, হেয়ার এক্সটেনশন ব্যবহার করেন, তাদের মাথার ত্বক দীর্ঘ সময় ধরে ঢাকা থাকে। এ সময় ঘাম, অয়েল জমে স্কাল্পে ইচিং হতে পারে। এ...

গ্রিন টি পানের সময় ভুল করছেন না তো?

গ্রিন টি পানের সময় ভুল করছেন না তো? গ্রিন টি স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে, রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ওজন কমতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যসচেতন এবং ওজন নিয়ন্ত্রণকারীদের মাঝে গ্রিন টি এখন বেশ পরিচিত। বহু গবেষণা এর কার্যকারীতা প্রমাণ করেছে বহুবার। তবে গ্রিন টি’র প্রকৃত উপকার পেতে মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম। গ্রিন টি পানের সময় ভুল করছেন না তো? ১। খাওয়ার পরপরই গ্রিন টি পান করা যাবে না। এসময় খাবারে থাকা আমিষ পুরোপুরি হজম হয় না। তাই এই সময় গ্রিন টি পান করলে হজম প্রক্রিয়া ব্যহত হয়। ​ ২। অতিরিক্ত গরম গ্রিন টি পান করলে তার কোনো স্বাদ পাওয়া যায় না। সেই সঙ্গে তাপের কারণে পাকস্থলী ও গলা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। গ্রিন টি পান করতে হবে কুসুম গরম। ৩। ফুটন্ত গ্রিন টিতে মধু যোগ করলে মধুর পুষ্টিগুণ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই চুলা থেকে নামিয়ে চায়ের তাপমাত্রা কুসুম গরম অবস্থায় পৌঁছালে তারপর মধু মেশাতে হবে। ৪। সকাল বেলা গ্রিন টি খাওয়ার ঠিক আগে কিংবা পরেই ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। কারণ ওষুধের রাসায়নিক উপাদান গ্রিন টিয়ের সঙ্গে মি...

গ্রীষ্মের পোশাকগুলোকে ফ্যাশনেবল করার এখনি সময়

গ্রীষ্মের পোশাকগুলোকে ফ্যাশনেবল করার এখনি সময় সারা বছর যে-পোশাকগুলো পরা হয় বিশেষ করে গরমের সময় চাইলে শীতে ওই পোশাকগুলো শীতেও কাজে লাগানো সম্ভব। শীতে গরমের পোশাকগুলো পরার একটি সহজ বুদ্ধি হলো একাধিক পোশাকের সমন্বয়। যেমন জিন্সের উপর টি-শার্ট এবং উপরে শার্ট বা হুডি পরলেই শীতে আরাম পাওয়া যাবে। গ্রীষ্মের পোশাকগুলোকে ফ্যাশনেবল করার এখনি সময় * সুতির বা হালকা কাপড়ের জামাগুলো জ্যাকেট বা ব্লেজারের সঙ্গে মিলিয়ে পরলেই শীতে মানিয়ে যাবে। * খাটো পোশাক বা স্কার্টের সঙ্গে লেগিংস বা জ্যাগিংস পরে নিলেই পা রেহাই পাবে ঠান্ডা থেকে। * ম্যাক্সি স্টাইল ড্রেস বা গাউন পরলে পায়ে সরাসরি বাতাস লাগবে না। উপরে রং মিলিয়ে পরতে পারেন কোট বা ব্লেজার। * ভালোমানের উঁচু গলার বা গলাবন্ধ সোয়েটারের সঙ্গে স্কার্ট বা লম্বা জামা পরে নিলেই তা শীতের পোশাক হয়ে যাবে। * গরমের মৌসুমের ঢোলাঢালা বা পাতলা প্যান্টের নিচে লম্বা মোজা বা জেগিংস পরে উপরে পরতে পারেন গলাবন্ধ সোয়েটার এবং কোট বা জ্যাকেট। * বিভিন্ন রংয়ের প্রিন্টের পোশাকের সঙ্গে এক রঙা লেগিংস আর সোয়েটার বা কোট দারুণ মানিয়ে যাবে শীতের মৌসুমে। * শার্ট বা ফুল হাতা টি-শার্ট...

ব্লেজারে বৈচিত্র্য

ব্লেজারে বৈচিত্র্য  স্মার্ট পোশাক হিসেবে বরাবরই ব্লেজারের কদর রয়েছে। শীতে স্টাইলিশ আউটফিট হিসেবে ব্লেজারের নকশা ও কাটছাঁটে থাকছে নানা বৈচিত্র্য। ব্লেজারে বৈচিত্র্য হাল ফ্যাশনে কোমর পর্যন্ত ঝুল এবং লম্বা হাতার ব্লেজার চলছে। গলার ছাঁটে ভি আকৃতি এবং বোতামসহ ফোল্ডিং হাতাও চলবে। ব্লেজার যে রঙের হবে তার সঙ্গে ভেতরের ট্যাংকটপ বা টপটির রং না মিলিয়ে বিপরীত রং বেছে নেওয়া যায়। একটির রং হালকা হলে আরেকটি হতে হবে গাঢ় রঙের। তবে কখন রঙ মিলিয়ে আর কখন বিপরীত রঙ পরা হবে তা ব্লেজারের নকশার ওপরও নির্ভর করে। তবে খুব বেশি শকিং কালার করপোরেট লুকে মানানসই নয়। ব্লেজারের প্যাটার্নের ক্ষেত্রে এবার কিছুটা সাইড ওপেন ব্লেজার চলছে। হ্যান্ডস্টিচ, বেনকলার, এমব্রয়ডারি, বাটনলেস, টপসিন, শার্ট কলারসহ অসংখ্য ডিজাইনের ক্যাজুয়াল ব্লেজার এখন গায়ে চড়াচ্ছেন ফ্যাশনসচেতন মেয়েরা। উচ্চতা বেশি হলে তরুণীরা চেকের ব্লেজারও পরতে পারেন। ব্লেজারের ডিজাইনের ক্ষেত্রে হ্যান্ডস্ট্রিচ, এমব্রয়ডারি, প্রিন্ট ও হাতের কাজের ব্লেজার এখন বেশি ব্যবহার হচ্ছে, যা অনায়াসে পরা যাবে অফিসপাড়া থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত পার্টিতেও। মেয়েরা প্...

শীতেও সমস্যা ব্রণ !

শীতেও সমস্যা ব্রণ ! সময়টা শীতের হলেও অনেকেই এখন ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকেন। ত্বকের সঠিক পরিচর্চা, সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে ত্বককে ভালো রাখতে হবে। এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন লেবু এবং মধু। শীতেও সমস্যা ব্রণ ! লেবুতে প্রচুর পরিমানে সাইট্রিক এসিড আছে যা ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে ব্রণের সমস্যা অনেকাংশে কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। এছাড়া লেবুর রস ত্বকের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর করতে বেশ কার্যকরী। আর মধু হলো একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা ত্বকের ভেতর থেকে আর্দ্রতা ধরে রাখে। ব্রণ সমস্যা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি করে। যেভাবে ব্যবহার করবেন- একটি পরিষ্কার পাত্রে এক চামচ লেবুর রস ও সমপরিমাণ মধু নিন। একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। প্রথমে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন তারপর মুখ ও ঘাড়ের অংশে পেস্টটি লাগিয়ে নিন। কটন বল ব্যবহার করতে পারেন মিশ্রণটি লাগাতে। ১৫-২০ ঘণ্টা রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ও ঘাড় ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন ব্যবহারে দ্রুত ও কার্যকর ফল পাবেন।

ব্রা পরার ধরন থেকে ব্যক্তিত্ব নির্ধারণ

ব্রা পরার ধরন থেকে ব্যক্তিত্ব নির্ধারণ ব্রিটেনের মানব আচরণ বিশেষজ্ঞ প্যাটি উড বলেছেন, নারীদের মধ্যে চারটি বিশেষ ও ভিন্ন ধরনের ব্যক্তিত্ব রয়েছে যারা তাদের নিজেদের মতো করেই বিভিন্ন কাজকর্ম সারেন। প্যাটির মতে, নারীরা চারটি বিশেষ পদ্ধতিতে ব্রা পরে থাকেন। প্রতিটি পদ্ধতি এক একটি বিশেষ ধরনের ব্যাক্তিত্বের নির্দেশক। মনোবিজ্ঞানী উইলিয়াম মৌল্টন মার্সটনের ডিস্ক থিওরির উপর ভিত্তি করে ওই গবেষণাটি চালানো হয়। এতে মূলত চার ধরনের ভিন্ন ভিন্ন আচরণগত প্রবণতার উপর ফোকাস করা হয়। ব্রা পরার ধরনে ব্যক্তিত্ব নির্ধারণ ১। যে নারীরা পিঠের উপর খুব শক্ত করে ব্রার হুক টেনে লাগায় তারা হয় খুবই সহযোগিতামূলক ব্যাক্তিত্বের অধিকারি। এরা সাধারণত ঐতিহ্য মেনে চলে এবং তাদের যে শিক্ষা দেওয়া হয় তার প্রতি সৎ থাকে। ২। যে নারীরা পিঠের পেছন দিক থেকে ঘুরিয়ে সামনের দিকে এনে ব্রার বন্ধনী দেন তারা হন প্রভাব বিস্তারকারী ব্যাক্তিত্ব। এদের মধ্যে নিজেকে সবসময়ই সবচেয়ে সুন্দর অবতারে হাজির করার প্রবণতা কাজ করে। ৩। যে নারীরা সবসময় সামনের দিকে জাপটাজাপটি করে থাকা ব্রা পরতে পছন্দ করেন তারা সময়ের ব্যাপারে খুবই মিতব্যায়ী হন। ৪। আর যে ন...

সুস্বাদু পনির ক্যাপসিকাম কারি

সুস্বাদু পনির ক্যাপসিকাম কারি রুটি বা পোলাওয়ের সঙ্গে পনির ক্যাপসিকাম কারি খেতে বেশ সুস্বাদু। বাসায় বসে খুব সহজে তৈরি করে খেতে পারেন যেকোনো নাস্তা বা খাবারে। সুস্বাদু পনির ক্যাপসিকাম কারি উপকরণঃ  পনির ২০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, ক্যাপসিকাম কুচি ১ টি, টমেটো কুচি ১ টি, কাঁচামরিচ ২ টি, জিরা ১/২ চা চামচ, মরিচের গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, জিরা গুঁড়ো ১ চা চামচ, ধনিয়া গুঁড়ো ১/২ চা চামচ, ধনেপাতা কুচি সামান্য, তেল, লবণ পরিমাণমতো । প্রণালিঃ  প্রথমে একটি প্যানে তেল দিয়ে তাতে পনিরের টুকরোগুলো দুই মিনিট ভেজে হালকা বাদামি হয়ে গেলে তুলে রাখুন। খুব বেশি ভাজলে পনির শক্ত হয়ে যাবে। এবার প্যানে জিরা ও কাঁচামরিচ, পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ভাজুন। এবার এতে ক্যাপসিকাম কুচি দিয়ে অল্প আঁচে দুই মিনিট ভাজুন। এখন এতে টমেটো কুচি ও লবণ দিয়ে নাড়তে থাকুন। এরপর এতে মরিচের গুঁড়ো, জিরা গুঁড়ো ও ধনিয়া গুঁড়ো দিয়ে নেড়ে এক কাপ পানি দিয়ে দিন। পানি ফুটতে শুরু করলে এর মধ্যে ভাজা পনিরগুলো দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ৬ থেকে ৭ মিনিট রান্না করুন। ঘন হয়ে এলে ধনেপাতা কুচি দিয়ে নেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন। গরম গরম পরিবেশ...

বেড়াতে গেলে ব্যাগ গোছানোর সময় মনে রাখুন

বেড়াতে গেলে ব্যাগ গোছানোর সময় মনে রাখুন শীতের এই সময়টা দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া কিংবা আত্মীয়দের বাড়িতে বেড়ানোর জন্য খুব ভালো সময়। পরিবার, বন্ধুরা মিলে কোথাও ঘুরতে গেলে ব্যাগ গোছানোর সময় আমরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হই। আবার যখন জায়গায় পৌঁছে যাই তখন অনেক কিছু খুঁজে পাই না। ভুলেই নেওয়া হয় না অনেক কিছু। তাই বেড়াতে গেলে ব্যাগ গোছানোর আগেই বানিয়ে ফেলুন একটি তালিকা আর সেখানে লিখে ফেলুন আপনার ঠিক কি কি জিনিস সাথে নিতে হবে এবং সেই অনুযায়ী ব্যাগ ভরে ফেলুন। সেই সাথে ব্যাগ গোছানোর সময় মনে রাখুন আরও কিছু বিষয়ঃ  বেড়াতে গেলে ব্যাগ গোছানোর সময় মনে রাখুন * ব্যাগ গোছানোর সময় ইচ্ছেমতো কাপড় না নিয়ে যেসব কাপড় দরকার বেছে বেছে আলাদা করে সেগুলো নিন। ভ্রমনে যত কাপড় কম নেওয়া যায়, ততই ভালো। * শেষ মুহূর্তে ব্যাগ গোছানো সময় তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে অনেক কিছু ভুলে বাদ পরে যায়। তাই আগে থেকেই ব্যাগ গুছিয়ে ফেলুন। * যদি একান্ত সময় না থাকে তাহলে কী কী নেবেন তার একটি তালিকা তৈরি করে ফেলুন। যাওয়ার সময় এই তালিকা দেখে ব্যাগ গোছান। * কোথায় ঘুরতে যাওয়া হবে সেখানকার আবহাওয়া এবং যায়গা সম্বন্ধে জেনে সেই অনুযায়ী পোশাক নেওয়া...

শাড়িতে ফ্যাশনেবল ও মার্জিত

শাড়িতে ফ্যাশনেবল ও মার্জিত আমাদের দেশের রমণীদের পছন্দের তালিকায় এখনো প্রধান পোশাক হিসেবে আছে শাড়ি। শাড়িতে আভিজাত্য আর রকমভেদের যেন শেষ নেই। কটন, তাঁত, সিল্ক, জামদানি, টাঙ্গাইল, শিফন আরও কত কি। বিয়ে, গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত কিংবা অফিসিয়াল মিটিং যেন শাড়ি ছাড়া বেমানান। এখন কর্মক্ষেত্রেও পরতে পারেন শাড়ি। যা আপনাকে এনে দিবে কর্পরেট এবং মার্জিত লুক। শাড়িতে ফ্যাশনেবল ও মার্জিত * কাজের পরিবেশে সাবলীল ও আত্মবিশ্বাসী করে যে কোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত রাখতে পারে শাড়ি। * অফিস বা কর্মক্ষেত্রে প্রতিদিনের জন্য কটন, কটন সিল্ক কিংবা তাঁত শাড়ি খুব আরামদায়ক। * অফিসের কোনো স্পেশাল মুহূর্তে একটু আলাদা দেখার জন্য হালকা কাজের কোনো শাড়ি পরতে পারেন। এটি আপনার প্রতিদিনের শাড়ি পরার একঘেয়েমি কাটিয়ে আপনার লুকে এনে দেবে নতুনত্ব। * শাড়ি সব সময়ই ফরমাল পোশাক হিসেবে ধরা হয়। অফিসের কোনো মিটিং কিংবা দেশের বাইরে কোনো অফিসিয়াল কাজে আপনি অনায়াসেই শাড়ি পরতে পারেন। এর জন্য পছন্দসই হালকা রঙের কোনো শাড়ি পরে নিন, সবার চেয়ে আলাদা এবং র্ট্যাডিশনাল দেখাবে। * গ্রীষ্মকালের জন্য শাড়ি খুব আরামদায়ক একটি পোশাক। গ্রীষ্মকালে শিফ...

নিত্য ব্যবহারের যে জিনিসগুলো জীবাণু ছড়ায়

নিত্য ব্যবহারের যে জিনিসগুলো জীবাণু ছড়ায় একসঙ্গে থাকতে হলে প্রতিদিন অনেক কিছুই শেয়ার করতে হয়। তবে প্রত্যেকটা মানুষের আলাদা কিছু ব্যবহারিক সামগ্রী থাকা চাই। যেগুলো শুধু হবে নিজের জন্যই। কারণ এসব সামগ্রীর সরাসরি ব্যবহার, একজন থেকে অন্যজনের শরীরে জীবাণু ছড়াতে পারে। যেমন, রেজার চিরুনি ও হেয়ার ক্লিপ উকুন ও খুসকি ছড়ায়। তাই যাই হোক না কেন, নিজের একান্ত সামগ্রীগুলো সযত্নে রাখুন শুধুই নিজের জন্য। নিত্য ব্যবহারের যে জিনিসগুলো জীবাণু ছড়ায়  গামছা, তোয়ালেঃ টুথব্রাশের মতো গামছা, তোয়ালে ব্যবহারেও হতে হবে সাবধান। কারণ এগুলো শেয়ারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস বা চর্মরোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা থাকে। চিরুনিঃ এই জিনিসটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আরও বেশি সতর্ক হওয়া উচিত। বাসায় প্রত্যেকের আলাদা চিরুনি না হলে একের থেকে অন্যের মাথাতেও একি চিরুনি ব্যবহারের কারনে উকুন কিংবা খুশকি ছড়াবে। কসমেটিক্স কিটঃ নিজের মেকআপ কিট সবার সঙ্গে শেয়ার করতে যাবেন না। বিশেষ করে মেকআপ এপলাইয়ের ব্রাশ। পার্লারে গেলেও খেয়াল করবেন তারা যেন পরিষ্কার করা ব্রাশ ব্যবহার করে। ব্রাশের মাধ্যমে চর্মরোগ জলদি ছড়ায়। লিপস্টিকঃ লিপস্টিকের...

শীতের ফ্যাশন হুডি

শীতের ফ্যাশন হুডি শীত ফ্যাশন ও পোশাকের বৈচিত্র্যে চলতি ট্রেন্ড হলো হুডি। সব বয়সের মানুষকেই হুডিতে বেশ মানিয়ে যায়। চাদর কিংবা সোয়াটারের পাশাপাশি মেয়েদের ও ছেলেদের লং ডিজাইনের জিপারওয়ালা হুডির চাহিদা বেড়েছে। শীতের ফ্যাশনে হুডি জিপারওয়ালা বা জিপার ছাড়া বড় পকেট দেয়া জ্যাকেটের চল ছিল একটা সময়। জরুরি জিনিস বহন করা ও মাথা ঢাকা দুটো প্রয়োজনই মিটত। তবে এখন এর রূপ বদলেছে। শুধু জ্যাকেট নয়, সোয়েটার, টি-শার্ট নানা ধরনের পোশাকেই হুডি জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। শীত পোশাকের পাশাপাশি ফ্যাশনটাও হয়ে যায় হুডির মাধ্যমে। আর তাই এখন বাজারে বেশ চাহিদা রয়েছে শীতের পোশাক হুডির। রঙ হিসেবে তরুণরা হালকা মেরুন, কালো, অফ হোয়াইট রঙের হুডিই বেশি পছন্দ করছেন। চাদর-মাফলারের যুগ শেষ করে গরম পোশাকের কাতারে যুক্ত হয়েছে ওয়েস্টার্ন পোশাক। যার মধ্যে হুডিওয়ালা পোশাকের কদর সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে তরুণরা শীতকালীন শার্ট, গেঞ্জি (ম্যাগি, ফুলহাতা), সোয়েটার এমনকি জ্যাকেটের সঙ্গেও হুডি ফ্যাশনকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। বর্তমানে যে কোনো বয়সীদেরই হুডির জ্যাকেট পরতে দেখা যায়। খুব বেশি ভারী না হওয়ার কারণে যে কেউ পছন্দের তালিকায় এ পোশাকটিই রাখছে...

চুলের ডিপ কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে নারকেলের দুধ

চুলের ডিপ কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে নারকেলের দুধ নারকেল দুধে থাকা ফ্যাটি এসিড চুলে ডিপ কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। এটি চুলের পর্যাপ্ত আর্দ্রতা বজায় রাখে। এছাড়া চুলে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের যোগান দিয়ে চুলকে গোড়া থেকে মজবুত করে তোলে। চুলকে করে তোলে ঝলমলে ও প্রাণবন্ত। চুলের ডিপ কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে নারকেলের দুধ এক কাপ নারকেল দুধের সাথে ২ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জেল ভালোভাবে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে ফেলুন। ২০-৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু করে ফেলুন। তবে শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার লাগাতে ভুলে যাবেন না যেন। প্যাকটি সপ্তাহে ১ বার ব্যবহার করতে পারেন। চুলের দৈর্ঘ্য ও ঘনত্ব অনুযায়ী উপকরনের পরিমাণ কম বেশি করে নিতে পারেন। চুল ধোয়ার পর পার্থ্যক্য নিজেই বুঝতে পারবেন। 

ত্যাগ করুন পরচর্চার মানসিকতা

ত্যাগ করুন পরচর্চার মানসিকতা বাড়াতে যাওয়া কিংবা গল্প আড্ডার বসে কথার মদ্ধেই অনুপস্থিত অন্য কোন ব্যাক্তির সম্পর্কে না জেনে বুঝে কিংবা হিংসাই বশবর্তি হয়ে তার সম্পর্কে বাজে, মিথ্যা মন্তব্য করাই পরচর্চা। পরচর্চার ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় নারীরাই এগিয়ে। নারীদের একে অন্যের বন্ধু হলেও আধুনিক যুগেও নারীরাই অবমাননা করছে নারীদের একটি গবেষণায় দেখা যায় অধিকাংশ নারীই একে অপরের নামে পরচর্চা করে থাকেন, তা সে কর্মক্ষেত্র বা স্কুল-কলেজে যেখানেই হোক না কেন। এমনকি কোথাও বেড়াতে গেলেও নারীদের পরচর্চা থেমে থাকে না। ত্যাগ করুন পরচর্চার মানসিকতা একজন অপরজনকে কিভাবে নিচে নামানো যায়, কি করে হেয় প্রতিপন্ন করা যায় তা নিয়ে তারা চিন্তিত। পরচর্চার কারনে নিজের অজান্তেই অনেক ভালো এবং গভীর সম্পর্কও ভেঙে যায়। কিন্তু এ নিয়ে হয়তো তার কোন ভ্রুক্ষেপ ও নেই। নিজের মতো করে কথা বানিয়ে, বাজে মন্তব্য করে, অপরকে ছোট করার কাজে মত্ত সবাই। নারীরা একজন অপরজন সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করার একটি সুযোগও ফেলতে চান না। এই ধরণের ঘটনা প্রায় সব জায়গাতেই ঘটে থাকে। স্কুল-কলেজ, ইউনিভার্সিটি ও কর্মক্ষেত্রে অভ্যাস কিংবা পোশাকআশাক ও সাজগোজের ভি...